আসাদুল্লাহ ৯ মাস আগে নিখোঁজ হন। এ ঘটনায় ২০২২ সালের ৩০ জুন শিবগঞ্জ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন মো. লুটু। পরে আদালতে একটি অপহরণ মামলা করেন তিনি। মামলার তদন্তভার পড়ে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) ওপর।

শিবগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) চৌধুরী জোবায়ের আহাম্মেদ প্রথম আলোকে বলেন, হাড়গোড়গুলো এখন রাজশাহী পিবিআইয়ের হেফাজতে রয়েছে। তবে এগুলো যে আসাদুল্লাহর হাড়গোড়, তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। ডিএনএ পরীক্ষার পর নিশ্চিত হওয়া যাবে।