রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মঞ্জুর মোর্শেদ বলেন, হালিমা বেগমকে বিয়ের পর থেকে যৌতুকের জন্য তাঁর স্বামীসহ শ্বশুরবাড়ির লোকজন বিভিন্ন সময় শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালাতেন। ২০১২ সালের ২৩ এপ্রিল রাতে হালিমা বেগমের হাত–পা বেঁধে শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়। এতে অগ্নিদগ্ধ হয়ে চট্টগ্রামে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় নিহত হালিমার মা হাসিনা বেগম মাটিরাঙ্গা থানায় মামলা করেন। আদালত ১০ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আজ এ রায় দেন।

রায়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছে রাষ্ট্রপক্ষ ও নিহত হামিলা বেগমের পরিবার। মামলার বাদী হাসিনা বেগম সাংবাদিকদের বলেন, আদালতের রায়ে তিনি খুশি। তবে রায় যেন দ্রুত কার্যকর হয়।