সমাবেশে বক্তারা বলেন, গত বছরের ৪ নভেম্বর শুধু ডিজেল ও কেরোসিন তেলের দাম লিটারপ্রতি ১৫ টাকা বাড়িয়ে ৬৫ থেকে ৮০ টাকা করা হয়। এর ৯ মাস পর আবার ডিজেল ও কেরোসিন তেলের দাম বাড়ানো হলো। হঠাৎ করে জ্বালানি তেলের এত দাম বাড়ানো অমানবিক। কেননা, এখন পাল্লা দিয়ে গণপরিবহন, ভোগ্যপণ্যসহ জীবনধারণের সব ধরনের উপকরণের দাম বাড়বে। এই ব্যয় বহন করা নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য খুবই কষ্টকর হয়ে পড়বে। নিত্যপ্রয়োজনীয় উপকরণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে চলে যাবে।
তেলের মূল্যবৃদ্ধির সিদ্ধান্ত বাতিল না করলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়ে বক্তারা বলেন, সরকার গভীর রাতে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি করে গভীর সংকটের সৃষ্টি করেছে। এই অবস্থা থেকে জনগণকে মুক্তি দিতে হবে। এ জন্য দ্রুত মূল্যবৃদ্ধি বাতিল করে আগের দাম বহাল রাখতে হবে। অন্যথায় ভবিষ্যতে কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে।