তদন্ত কমিটি করা হয়েছে কি না, জানতে চাইলে ইয়াফেস ওসমান বলেন, ‘এ ঘটনায় আমিসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এখানে এসেছি। আমরা সবকিছু দেখলাম। তদন্ত কমিটির মাধ্যমে বিষয়টি আরও খতিয়ে দেখা হবে। এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ভবন। এখানে ক্যানসারের চিকিৎসা, গবেষণা ও প্রশিক্ষণের কাজ করা হবে।’

গতকাল শুক্রবার বিকেল সাড়ে চারটার দিকে সাভারের আশুলিয়ার গণকবাড়ি এলাকায় অবস্থিত পরমাণু শক্তি গবেষণা প্রতিষ্ঠানে নির্মাণাধীন ভবনের ১০ তলার ছাদ ধসে পড়ে। এতে ১৬ জন আহত হন।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরমাণু শক্তি কমিশন প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে। পরমাণু প্রযুক্তি প্রয়োগে ক্যানসার নির্ণয়, নিরাময় ও চিকিৎসার লক্ষ্যে ভবনটি নির্মাণ করা হচ্ছে। ভবনটি ক্যানসারের চিকিৎসা, গবেষণা ও প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবহার করা হবে।

প্রকল্পের পরিচালক মো. মঞ্জুর আহসান প্রথম আলোকে বলেন, ‘বেজমেন্টসহ ১০ তলা ভবনের অনুমোদন আছে। আমাদের আলাদা পরামর্শক আছেন, তাঁরা এটা করেছেন। স্থাপত্য অধিদপ্তরের অভিজ্ঞরা কমিটির মধ্যে আছেন। এ ছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েটের অভিজ্ঞ অনেকেই আছেন। আমাদের প্রকৌশলীরা সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ করছেন, তবে কাজ মূলত করেন শ্রমিকেরা।’