ইউপি চেয়ারম্যান সালাহ উদ্দিন আজিজ বলেন, জানুয়ারির শেষের দিকে ১৮ দিন নিবন্ধন সার্ভার কাজ করছিল না। মাঝেমধ্যে সার্ভার কাজ করলেও তা ছিল ধীরগতির। এটি কী কারণে হয়েছে, জানা যায়নি। অনেক সময় আবার ইন্টারনেটের সমস্যার কারণেও ওই সার্ভারে কাজ বিলম্বিত হয়। কিন্তু এ রকম ১৬৭টি নিবন্ধন কীভাবে করেছে, তা বলা যাচ্ছে না। হ্যাকাররা পরিকল্পিতভাবে এ কাজ করতে পারে বলে জানান তিনি। বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) লিখিতভাবে জানানো হয়েছে।

ইউএনও মো. শাহাদাত হোসেন বলেন, ইউনিয়ন পরিষদের সফটওয়্যারে আবেদন অনুমোদন না করলে জন্মনিবন্ধন পাওয়ার সুযোগ নেই। হ্যাকাররা কিংবা প্রতারক চক্রও এ কাজ করতে পারে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। তদন্তে ১৬৭টি জন্মনিবন্ধন হ্যাকিং বা অন্য কোনো উপায়ে করার বিষয়টি উঠে এলে সেগুলো বাতিল করা হবে।