কসবায় রাত আটটার পর দোকান খোলা রাখায় বিদ্যুতের লাইন বিচ্ছিন্ন

গতকাল সোমবার রাত নয়টার পর কসবা পৌর শহরের পুরাতন বাজারে ছয়টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের বিদ্যুতের লাইন বিচ্ছিন্ন করে মিটার খোলার নির্দেশ দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত
ছবি: প্রথম আলো

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলায় রাত আটটার পর দোকান খোলা রাখায় ছয়টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের বিদ্যুতের লাইন বিচ্ছিন্ন করে মিটার খুলে নিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। গতকাল সোমবার রাত নয়টার পর এই ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সনজিব সরকার।

ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা গেছে, সরকারের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী প্রতিদিন রাত আটটার পর থেকে দোকানপাট ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখতে হবে। গতকাল রাত আটটার পরও দোকানপাট খোলা রাখায় ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সনজিব সরকার। এ সময় ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্দেশে কসবা পৌর শহরের পুরাতন বাজারের ছয়টি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের বিদ্যুতের লাইন বিচ্ছিন্ন করে মিটার খুলে নেয় পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির লোকজন। বিদ্যুতের লাইন বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো হলো হ্যালো বেকারি অ্যান্ড সুইটস, পদ্মা ওয়ার্কশপ, হোটেল লালু খাঁ, কসবা ঝাল বিতান, হাজী বিরিয়ানি ঘর ও কাচ্চি বিরিয়ানি হাউস।

কসবা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সনজিব সরকার প্রথম আলোকে বলেন, সরকারের আইন অমান্য করে রাত আটটার পরও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে তাঁদের বিদ্যুতের লাইন বিচ্ছিন্ন করে মিটার খুলে নেওয়া হয়েছে।