কনফিডেন্স সল্ট-প্রথম আলো ‘পাক্কা রাঁধুনি’ দ্বিতীয় পর্বে ৩২ প্রতিযোগী

৩২ জন প্রতিযোগী নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হচ্ছে কনফিডেন্স সল্ট প্রথম আলো পাক্কা রাঁধুনি প্রতিযোগিতা।

দেশীয় নানা ঐতিহ্যবাহী রান্না সাজানো বিচারকদের সামনে। তবে রান্না নয়, প্রায় দুই শতাধিক রান্নার রেসিপি। আর সেই রেসিপি থেকে যাচাই বাছাই করে ৩২ জন রাঁধুনির ৩৫টি রেসিপিকে দ্বিতীয় পর্বের জন্য বাছাই করেন চার বিচারক। প্রথমবারের জমকালো আয়োজনের পর চট্টগ্রামে দ্বিতীয়বারের মতো শুরু হচ্ছে ঐতিহ্যবাহী রান্নার প্রতিযোগিতা কনফিডেন্স সল্ট-প্রথম আলো ‘পাক্কা রাঁধুনি ২০২৪’।

গতকাল সোমবার বিকেলে প্রথম আলো চট্টগ্রাম কার্যালয়ে ছিল প্রতিযোগিতার প্রাথমিক বাছাইপর্ব। গত ২০ মে পর্যন্ত ছিল প্রতিযোগিতার জন্য রেসিপি জমা দেওয়ার শেষ দিন। গত বছরের তুলনায় এ বছর বেশি সারা পাওয়া গেছে। এবারের আয়োজনের থিম ‘দেশীয় ঐতিহ্যবাহী রান্না’। ফলে দেশের নানা ঐতিহ্যবাহী রান্না নিয়ে প্রায় দুই শতাধিক রেসিপি জমা পড়েছে।

জানা গেছে, জমা পড়া রেসিপিগুলোর মধ্যে চিংড়ি, ইলিশ, বিভিন্ন মাছ, মুরগি, হাঁস, সবজিসহ নানা পদের রান্নার রেসিপি। তবে প্রতিযোগিতার সকল মানদণ্ডে বিচার করে মোট ৩৫টি রেসিপিকে দ্বিতীয় পর্বের জন্য বাছাই করা হয়েছে। বাছাইকৃত রেসিপিগুলো জমা দিয়েছিলেন ৩২ জন রাঁধুনি। আগামী বৃহস্পতিবার অর্থাৎ ৩০ মে চট্টগ্রাম নগরের প্রবর্তক এলাকায় প্রথম আলো চট্টগ্রাম কার্যালয়ে রান্না জমা দিতে হবে বাছাইকৃতদের।

এরপর সেখান থেকে রান্নার স্বাদ ও মান বিচারে চূড়ান্ত পর্বের জন্য বাছাই করা হবে প্রতিযোগীদের। চূড়ান্ত পর্বে বিচারকদের সামনে রান্না করতে হবে। শেষে বিচারকেরা সেখান থেকে সেরা রাঁধুনি বাছাই করে পুরস্কার প্রদান করবেন।

গত বছর প্রথম আসরে অংশ নেওয়া প্রতিযোগীরা ব্যস্ত রান্নায়
ফাইল ছবি

বাছাইকৃত ৩২জন রাঁধুনি হলেন শাহিদা রহমান, উৎস দাশ, আবিদ ইকবাল, রোকেয়া নাসরিন, কাঁকন বড়ুয়া, মৌসুমি মৌ, ফারমিন আজাদ, আরমিন হাসনা বানু, হুমায়রা বেগম, হাসিবুল ইসলাম শাকিল, নাসরিন আক্তার, সাজিয়া ফেরদৌস, নাসরিন আখতার, সায়মা সিদ্দিকা, জেসমিন আক্তার জেসী, শাকিলা আক্তার, সাদিয়া তাসনিম, ফৌজিয়া জাহান, শারমিন ইলাহী, ওয়াসীমা আক্তার, সাবরিনা আজম শাওন, হোসনে আরা বেগম, রাহেলা খানম, নুসরাত জাহান মুনিয়া, ফারাহ আক্তার, মীর লাকি, ফারজানা আজম, নওশাদ ফৌজিয়া, বিবি রোকেয়া, শাহরিন আক্তার লিজা, নানজিবা মুনজারিন জায়সিয়া, মুহাম্মদ শাহাদাৎ হোসেন।