বক্তব্যের একপর্যায়ে নূরুল ইসলাম খুলনার সঙ্গে মোংলার রেল যোগাযোগ চালু হওয়ার ঘোষণা দেন।
নূরুল ইসলাম বলেন, যারা রাস্তা করেছে, তাদের রেলগেটের দায়িত্ব নিতে হবে। রাস্তা করে তো তারা খালাস। নিরাপদ সড়ক নিশ্চিত করবে তারা। কোনো দুর্ঘটনা যেন না ঘটে, সেটা এককভাবে রেলের ওপর না চাপিয়ে যৌথভাবে কীভাবে দুর্ঘটনা রোধ করা যায়, সেই ব্যবস্থা খুঁজে বের করতে হবে।
বক্তব্যের একপর্যায়ে নূরুল ইসলাম খুলনার সঙ্গে মোংলার রেল যোগাযোগ চালু হওয়ার ঘোষণা দেন। তিনি বলেন, খুলনার সঙ্গে মোংলার রেল যোগাযোগ ছিল না। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে মোংলা পোর্টের সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্থাপিত হবে।
গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসক শাহিদা সুলতানার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন রেলওয়ের মহাপরিচালক ডি এন মজুমদার, অতিরিক্ত মহাপরিচালক মঞ্জুরুল আলম, গোপালগঞ্জ জেলার পুলিশ সুপার আয়েশা সিদ্দিকা, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব আলী খান প্রমুখ। পরে মন্ত্রী ফিতা কেটে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ভ্রাম্যমাণ রেল জাদুঘর পরিদর্শন করেন।