মিরাজুল নশরতপুর ইউনিয়নের রানীরবন্দর গরুরহাট এলাকার আমিনুল ইসলামের ছেলে। সে পালাপাড়া দ্বিমুখী আদর্শ উচ্চবিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী। এ ঘটনায় বুধবার বেলা ১১টায় মিরাজুলের বাবা বাদী হয়ে চিরিরবন্দর থানায় একটি হত্যা মামলা করেন। এর আগে সকালে ওই দুজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, লাশটি উদ্ধারের পর থেকে পুলিশ অপরাধী শনাক্তে কাজ করছিল। মুঠোফোনের কলের সূত্র ধরে প্রযুক্তির সহায়তায় দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তারা হত্যার কথা স্বীকার করেছে।
চিরিরবন্দর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বজলুর রশিদ বলেন, গ্রেপ্তার দুজন হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার করেছে। তাদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, হত্যায় ব্যবহৃত ছুটি ও রক্তমাখা কাপড় উদ্ধার করা হয়েছে। এ ছাড়া মিরাজুলের ব্যবহৃত মুঠোফোনটি বন্ধ অবস্থায় গ্রেপ্তার একজনের বাসায় পাওয়া যায়। গ্রেপ্তার দুজনকে আগামীকাল বৃহস্পতিবার আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হবে।