চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন আরও বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির যে উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে, এর ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে চাই। এ জন্য যেকোনো চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত রয়েছে বাংলাদেশ পুলিশ।’

সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় সাংবাদিকদের ওপর হামলার অভিযোগ বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে আইজিপি বলেন, ‘বিষয়টি এখনো আমি জানি না।’

দেশের বিভিন্ন স্থানে সাংবাদিকেরা কেন পুলিশের টার্গেটে পরিণত হচ্ছে—এমন প্রশ্নের জবাবে চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, ‘আমি মনে করি, সাংবাদিকেরা দায়িত্ব পালনে পুলিশের পরিপূরক। আমরা একসঙ্গে ও একযোগে কাজ করি। এমন অভিযোগ এলে প্রতিটি ঘটনা তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বরিশাল সিটি করপোরেশনের মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহ, বিভাগীয় কমিশনার আমিন উল আহসান, রেঞ্জ ডিআইজি এস এম আক্তারুজ্জামান, বরিশাল মহানগর পুলিশ কমিশনার সাইফুল ইসলাম, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এ কে এম জাহাঙ্গীর প্রমুখ।

এর আগে আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন পটুয়াখালী জেলা সফর শেষে বুধবার বেলা সাড়ে তিনটার দিকে বরিশালে পৌঁছান। পরে বরিশাল মহানগর পুলিশের পক্ষ থেকে নগরের বান্দ রোডে পুলিশ অফিসার্স মেসে তাঁকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান বরিশাল মহানগর ও রেঞ্জ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

বরিশাল মহানগর পুলিশ সূত্র জানায়, আইজিপি আবদুল্লাহ আল-মামুন মঙ্গলবার পটুয়াখালী জেলা সফর করেন। আজ সড়কপথে বরিশালে আসার পর তিনি মহানগর পুলিশের নবনির্মিত ভবন এবং রূপাতলীতে মহানগর পুলিশ লাইনস পরিদর্শন করেন। এ ছাড়া বিকেল পাঁচটার দিকে বরিশাল বিভাগের প্রতিটি জেলায় নিয়োজিত পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে ভার্চ্যুয়ালি বৈঠক করেন আইজিপি।