ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা গেছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বাল্যবিবাহের আয়োজনের তথ্য পেয়ে গতকাল সন্ধ্যায় ইউএনও লিটন ঢালী ওই কিশোরীর বাড়িতে হাজির হন। পরে ওই কিশোরীর বাবাকে বুঝিয়ে বিয়ের আয়োজন বন্ধ করে দেন ইউএনও। এ ছাড়া ওই কিশোরীকে পুনরায় স্কুলে ভর্তি করানো হবে এবং ১৮ বছর বয়স পর্যন্ত বিয়ে দেওয়া হবে না, এই মর্মে কিশোরীর বাবার কাছ থেকে মুচলেকা নেন। বিষয়টি নজরদারি করার জন্য জেলা মহিলাবিষয়ক অধিদপ্তরের প্রোগ্রাম অফিসার এস এম নাহার ও স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য মো. মোতালেব হোসেনকে দায়িত্ব দেওয়া হয়।
ইউএনও লিটন ঢালী বলেন, ওই কিশোরীর পড়াশোনা পুনরায় চালুর বিষয়ের প্রশাসন দায়িত্ব গ্রহণ করবে। এ ছাড়া ওই পরিবারকে যেকোনো প্রয়োজনে তাঁদের উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সহযোগিতা করা হবে।