তোফাজ্জল বলেন, ‘আমার সাফ কথা, দলে অসাংগঠনিক কাজ করতে দেওয়া হবে না। সংবর্ধনা আয়োজনটি হচ্ছে আমাকে পাশ কাটিয়ে। এর পেছনে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বিষয় আছে। এই ধরনের কর্মসূচি না ঠেকাতে পারলে দলের ক্ষতি হয়ে যাবে।’
অনুষ্ঠান আয়োজনের বিষয়ে পাল্টা যুক্তি দিয়ে আরিফুর বলেন, ‘প্রথমে কথা ছিল, সংবর্ধনা অনুষ্ঠানটি হবে উপজেলা বিএনপির ব্যানারে। সভাপতির বিরোধিতার কারণে এখন আমরা ওই সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছি। এখন অনুষ্ঠানটি কোনো নির্দিষ্ট ব্যানারে হবে না। কটিয়াদী উপজেলা বিএনপি ও সহযোগী সংগঠনের নেতাদের ব্যানারেই হবে। অনুষ্ঠানের জন্য আলাদা করে ব্যানার লাগানোও হবে না। এই অবস্থায় সভাপতির মনে আর কোনো দুঃখ থাকার কথা নয়।’
তবে পাল্টাপাল্টি কর্মসূচির ব্যাপারে কিছুই জানেন না বলে দাবি করেছেন কটিয়াদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম শাহাদাত হোসেনে। তিনি বলেন, দুটি অনুষ্ঠানের মধ্যে কোনোটিই আয়োজনের বিষয়ে কোনো অনুমতি নেওয়া হয়নি।