চুয়াডাঙ্গায় আ.লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের ৯ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

অপারেশন ডেভিল হান্টপ্রতীকী ছবি

চুয়াডাঙ্গায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ অভিযানে ১ দিনে মোট ৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় তাঁদের গ্রেপ্তারের এ তথ্য জানায় পুলিশ। তাঁদের মধ্যে পাঁচজন আওয়ামী লীগ, তিনজন যুবলীগ ও একজন নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের সদস্য।

গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) কনক কুমার দাস। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে তিনি প্রথম আলোকে বলেন, গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, সদর থানা-পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছেন নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের সক্রিয় সদস্য ও সদর উপজেলার আকুন্দবাড়িয়া গ্রামের বাসিন্দা সাঈদ আহম্মেদ (উৎস)। এ ছাড়া গ্রেপ্তার অন্য ব্যক্তিরা হলেন আলমডাঙ্গার বারাদী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. শামসুজ্জামান, জামজামি ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ড যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক জামিরুল ইসলাম, ভাংবাড়িয়া ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি রেজাউল করিম, দামুড়হুদা সদর ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড ইউপি সদস্য ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হাসান আলী, জীবননগরের আন্দুলবাড়িয়া ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি রাশেদ মিয়া।

অন্যদিকে দর্শনা থানা-পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছেন নবগঠিত নেহালপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মফিজুল ইসলাম, সহসম্পাদক জামাল উদ্দিন ও যুবলীগের সহসম্পাদক সালাউদ্দিন।