যন্ত্র বসিয়ে সুন্দরবনে ছাড়া ৫ কুমির কোথায়
গবেষকেরা পাঁচ কুমিরকে বেছে নিয়ে পিঠে বেঁধেছিলেন আধুনিক স্যাটেলাইট ট্রান্সমিটার। উদ্দেশ্য ছিল, অচেনা সুন্দরবনের ভেতরে কুমিরেরা কীভাবে জীবন কাটায়, তা জানা। ২০২৪ সালের মার্চে শুরু হয়েছিল এই অভিযাত্রা। করমজল প্রজননকেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আজাদ কবির বলেন, ‘আমরা কুমিরের জন্ম, ডিম দেওয়া, বাচ্চা ফুটানো, খাদ্যাভ্যাস ও আয়ু সম্পর্কে জানতাম, কিন্তু চলাফেরার তথ্য ছিল না। স্যাটেলাইট ট্রান্সমিটার স্থাপনের মাধ্যমে তা আমরা জানতে পেরেছি।’