অনুমোদন ছাড়াই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের গাছ কর্তন

গাছ কাটার বিষয়ে জানতে চাইলে কর্মকর্তা রাশেদুর রহমান বলেন, মসজিদের উন্নয়নের জন্য গাছটি কাটা হয়েছে। গাছটি বিক্রি করে মসজিদের তহবিলে টাকা দেওয়া হবে। গাছ কাটার আগে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নেওয়া হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের উত্তর সরাসরি না দিয়ে তিনি বলেন, মরা গাছ। আবার পাশেই রয়েছে বিদ্যুতের তার। এ কারণে গাছটি কেটে ফেলা হয়েছে। গাছের টুকরাগুলো সেখানেই রাখা আছে। পরবর্তী সময়ে বন বিভাগের সঙ্গে আলোচনা করে এগুলো বিক্রি করা হবে।

আখাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ নূর-এ-আলম বলেন, ‘সরকারি প্রতিষ্ঠানের গাছ কাটতে হলে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদন নিতে হয়। আমি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পরিচালনা কমিটির সদস্য। গাছ কাটতে হলে কমিটির সভা করতে হয়, রেজল্যুশন করতে হয়। মেহগনিগাছটি কাটার বিষয়ে কোনো অনুমোদন নেওয়া হয়েছে কি না, আমার জানা নেই।’