ভিজিডির কার্ডধারীরা চাল পান না ৩ মাস

সুনামগঞ্জ জেলার ম্যাপ

সুনামগঞ্জের ধরমপাশা উপজেলার চামরদানী ইউনিয়নে ভিজিডির কার্ডধারী ২২৬ জন তিন মাস ধরে বরাদ্দকৃত চাল পাচ্ছেন না। অভিযোগ উঠেছে, ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যানের গাফিলতির কারণে এ চাল বিতরণ করা যাচ্ছে না। ফলে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে তাঁরা চরম কষ্টের মধ্যে দিনযাপন করছেন।

উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, প্রত্যেক কার্ডধারীর বিপরীতে প্রতি মাসে সরকার থেকে ৩০ কেজি করে বরাদ্দ দেওয়া হয়। কার্ডধারীরা দুই বছর এই সুবিধা পাবেন। নিয়ম অনুযায়ী প্রতি মাসে বরাদ্দকৃত চাল স্থানীয় খাদ্যগুদাম থেকে উত্তোলন করে বিতরণ করার কথা। চামরদানী ইউনিয়নে চলতি বছরের জুলাই, আগস্ট ও সেপ্টেম্বরে চাল উত্তোলনের ডিও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন চেয়ারম্যান জাকিরুল আজাদের অনুকূলে ছেড়ে দেন। কিন্তু এখনো কার্ডধারীরা চাল পাচ্ছেন না।

এক ভিজিডির কার্ডধারী বলেন, ‘ইউপি চেয়ারম্যানসাব ও মেম্বাররার ধারও ধারও বারবার যাইতাছি। কিন্তু আইজ কাইল কইর্যা কইর্যা সময় পার অইতাছে। আমরা খুউব কষ্টের মধ্যে আছি।’

চামরদানী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য ওয়াসিল আহমেদ বলেন, চেয়ারম্যান জাকিরুল আজাদের গাফিলতি ও চরম উদাসীনতার কারণে কার্ডধারীরা চাল পাচ্ছেন না। তাঁকে একাধিকবার তাগিদ দিলেও তিনি এ নিয়ে কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছেন না। ঘটনাটি তিনি ইউএনও স্যারকে মৌখিকভাবে জানিয়েছেন।

ইউপি চেয়ারম্যান জাকিরুল আজাদ বলেন, ইউনিয়নের বেশির ভাগ সদস্য এই বরাদ্দ বিতরণে সহায়তা না করায় এত দিন চাল বিতরণ করা যায়নি।

ওই ইউনিয়নের ভিজিডির চাল বিতরণে তদারকের দায়িত্বে থাকা উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা গিয়াস উদ্দিন বলেন, চেয়ারম্যানকে এ ব্যাপারে একাধিকবার তাগিদ দেওয়া হলেও তিনি কর্ণপাত করেননি। আগামী রোববার ও সোমবার ইউপি সদস্যদের উপস্থিতিতে ভিজিডির তিন মাসের চাল কার্ডধারীদের একসঙ্গে বিতরণ করা হবে।

ইউএনও মো. মুনতাসির হাসান বলেন, এ সমস্যা সমাধানে যথাযথ উদ্যোগে নেওয়া হবে।

এক ভিজিডির কার্ডধারী বলেন, ‘ইউপি চেয়ারম্যানসাব ও মেম্বাররার ধারও ধারও বারবার যাইতাছি। কিন্তু আইজ কাইল কইর্যা কইর্যা সময় পার অইতাছে। আমরা খুউব কষ্টের মধ্যে আছি।’

চামরদানী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য ওয়াসিল আহমেদ বলেন, চেয়ারম্যান জাকিরুল আজাদের গাফিলতি ও চরম উদাসীনতার কারণে কার্ডধারীরা চাল পাচ্ছেন না। তাঁকে একাধিকবার তাগিদ দিলেও তিনি এ নিয়ে কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছেন না। ঘটনাটি তিনি ইউএনও স্যারকে মৌখিকভাবে জানিয়েছেন।

ইউপি চেয়ারম্যান জাকিরুল আজাদ বলেন, ইউনিয়নের বেশির ভাগ সদস্য এই বরাদ্দ বিতরণে সহায়তা না করায় এত দিন চাল বিতরণ করা যায়নি।

ওই ইউনিয়নের ভিজিডির চাল বিতরণে তদারকের দায়িত্বে থাকা উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা গিয়াস উদ্দিন বলেন, চেয়ারম্যানকে এ ব্যাপারে একাধিকবার তাগিদ দেওয়া হলেও তিনি কর্ণপাত করেননি। আগামী রোববার ও সোমবার ইউপি সদস্যদের উপস্থিতিতে ভিজিডির তিন মাসের চাল কার্ডধারীদের একসঙ্গে বিতরণ করা হবে।

ইউএনও মো. মুনতাসির হাসান বলেন, এ সমস্যা সমাধানে যথাযথ উদ্যোগে নেওয়া হবে।