মোদির আগমন উপলক্ষে যশোরেশ্বরী কালীমন্দিরে ভারতের হাইকমিশনার

সাতক্ষীরার শ্যামনগরে যশোরেশ্বরী কালীমন্দিরে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী। আজ শনিবার দুপুরেপ্রথম আলো

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আগমন উপলক্ষে সাতক্ষীরার শ্যামনগরে যশোরেশ্বরী কালীমন্দিরে নিরাপত্তাসংক্রান্ত সার্বিক প্রস্তুতি পর্যবেক্ষণ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী। আজ শনিবার দুপুর সোয়া ১২টার দিকে তিনি যশোরেশ্বরী কালীমন্দিরে এসে পৌঁছান।

মন্দিরের পুরোহিত দিলীপ কুমার মুখার্জি জানান, ভারতের হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী দুপুর সোয়া ১২টার দিকে ঈশ্বরীপুর যশোরেশ্বরী কালীমন্দিরে আসেন। তিনি আসার সঙ্গে সঙ্গে ভক্তরা তাঁকে শঙ্খধ্বনি ও উলুধ্বনি দিয়ে এবং ঢাকঢোল পিটিয়ে বরণ করে নেন। দুপুর সাড়ে ১২টায় নির্ধারিত সাপ্তাহিক পূজায় অংশ নেন হাইকমিশনার। পরে তিনি মন্দির প্রাঙ্গণ, মন্দিরের নবনির্মিত সড়ক, চারটি হেলিপ্যাড এলাকা এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রীর জন্য নির্মিত বিশ্রামাগার পরিদর্শন করেন এবং সার্বিক কার্যক্রম ও কাজের খোঁজখবর নেন। এরপর তিনি শ্যামনগর বংশীপুর শাহী মসজিদ এলাকা পরিদর্শন করেন। মধ্যাহ্নভোজের পর বেলা তিনটার দিকে তিনি ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেন।

নরেন্দ্র মোদির আগমন উপলক্ষে সাতক্ষীরার শ্যামনগরে যশোরেশ্বরী কালীমন্দিরে নিরাপত্তাসংক্রান্ত সার্বিক প্রস্তুতি পর্যবেক্ষণ করেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামী। আজ শনিবার দুপুরে
প্রথম আলো

যশোরেশ্বরী মন্দির পরিদর্শনকালে তাঁর সঙ্গে ছিলেন সহকারী হাইকমিশনার রাজেশ কুমার রায়না, প্রটোকল অফিসার অমরিশ কুমার, সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক এস এম মোস্তফা কামাল, সাতক্ষীরা পুলিশ সুপার মোস্তাফিজুর রহমান, মন্দিরের সেবায়েত ও খ্যাতিমান অভিনেতা জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়, তাঁর ভাই জ্যোতি চট্টোপাধ্যায়, শ্যামনগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আতাউল হক, শ্যামনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আ ন ম আবুজর গিফারী, সহকারী কমিশনার মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ, শ্যামনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজমুল হুদা এবং ঈশ্বরীপুর ইউপি চেয়ারম্যান শোকর আলী প্রমুখ।

আরও পড়ুন