শালবন বৌদ্ধবিহার

১ / ৯
কুমিল্লার লালমাই-ময়নামতি প্রত্নস্থলের অসংখ্য প্রাচীন স্থাপনার একটি শালবন বৌদ্ধবিহার। এটি বাংলাদেশের প্রাচীন সভ্যতার নিদর্শনগুলোর মধ্যে অন্যতম। এতে সপ্তম থেকে দ্বাদশ শতকের প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন পাওয়া যায়। কোটবাড়ী, কুমিল্লা, ১৬ ফেব্রুয়ারি। ছবি: এমদাদুল হক
কুমিল্লার লালমাই-ময়নামতি প্রত্নস্থলের অসংখ্য প্রাচীন স্থাপনার একটি শালবন বৌদ্ধবিহার। এটি বাংলাদেশের প্রাচীন সভ্যতার নিদর্শনগুলোর মধ্যে অন্যতম। এতে সপ্তম থেকে দ্বাদশ শতকের প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন পাওয়া যায়। কোটবাড়ী, কুমিল্লা, ১৬ ফেব্রুয়ারি। ছবি: এমদাদুল হক
২ / ৯
ধারণা করা হয়, খ্রিষ্টীয় সপ্তম শতাব্দীর শেষ থেকে অষ্টম শতাব্দীর প্রথম ভাগে দেব বংশের চতুর্থ রাজা শ্রীভবদেব এই বৌদ্ধবিহার নির্মাণ করেন। কোটবাড়ী, কুমিল্লা, ১৬ ফেব্রুয়ারি। ছবি: এমদাদুল হক
ধারণা করা হয়, খ্রিষ্টীয় সপ্তম শতাব্দীর শেষ থেকে অষ্টম শতাব্দীর প্রথম ভাগে দেব বংশের চতুর্থ রাজা শ্রীভবদেব এই বৌদ্ধবিহার নির্মাণ করেন। কোটবাড়ী, কুমিল্লা, ১৬ ফেব্রুয়ারি। ছবি: এমদাদুল হক
৩ / ৯
শালবন বিহারের ছয়টি নির্মাণ ও পুনর্নির্মাণ পর্বের কথা জানা যায়। খ্রিষ্টীয় অষ্টম শতাব্দীর মধ্যে তৃতীয় পর্যায়ে কেন্দ্রীয় মন্দিরটি নির্মাণ করা হয় এবং বিহারটির সার্বিক সংস্কার হয় বলে অনুমান করা হয়। চতুর্থ ও পঞ্চম পর্যায়ের নির্মাণকাজ ও সংস্কারকাজ সম্পন্ন হয় নবম-দশম শতাব্দীতে। কোটবাড়ী, কুমিল্লা, ১৬ ফেব্রুয়ারি। ছবি: এমদাদুল হক
শালবন বিহারের ছয়টি নির্মাণ ও পুনর্নির্মাণ পর্বের কথা জানা যায়। খ্রিষ্টীয় অষ্টম শতাব্দীর মধ্যে তৃতীয় পর্যায়ে কেন্দ্রীয় মন্দিরটি নির্মাণ করা হয় এবং বিহারটির সার্বিক সংস্কার হয় বলে অনুমান করা হয়। চতুর্থ ও পঞ্চম পর্যায়ের নির্মাণকাজ ও সংস্কারকাজ সম্পন্ন হয় নবম-দশম শতাব্দীতে। কোটবাড়ী, কুমিল্লা, ১৬ ফেব্রুয়ারি। ছবি: এমদাদুল হক
৪ / ৯
বিহারে সর্বমোট ১৫৫টি কক্ষ আছে। কক্ষের সামনে ৮.৫ ফুট চওড়া টানা বারান্দা ও তার শেষ প্রান্তে রয়েছে অনুচ্চ দেয়াল। কোটবাড়ী, কুমিল্লা, ১৬ ফেব্রুয়ারি। ছবি: এমদাদুল হক
বিহারে সর্বমোট ১৫৫টি কক্ষ আছে। কক্ষের সামনে ৮.৫ ফুট চওড়া টানা বারান্দা ও তার শেষ প্রান্তে রয়েছে অনুচ্চ দেয়াল। কোটবাড়ী, কুমিল্লা, ১৬ ফেব্রুয়ারি। ছবি: এমদাদুল হক
৫ / ৯
বিহার অঙ্গনের ঠিক মাঝখানে ছিল কেন্দ্রীয় মন্দির। কোটবাড়ী, কুমিল্লা, ১৬ ফেব্রুয়ারি। ছবি: এমদাদুল হক
বিহার অঙ্গনের ঠিক মাঝখানে ছিল কেন্দ্রীয় মন্দির। কোটবাড়ী, কুমিল্লা, ১৬ ফেব্রুয়ারি। ছবি: এমদাদুল হক
৬ / ৯
বিহারের কক্ষগুলোয় বৌদ্ধভিক্ষুরা থাকতেন। সেখানে তাঁরা বিদ্যাশিক্ষা ও ধর্মচর্চা করতেন। কোটবাড়ী, কুমিল্লা, ১৬ ফেব্রুয়ারি। ছবি: এমদাদুল হক
বিহারের কক্ষগুলোয় বৌদ্ধভিক্ষুরা থাকতেন। সেখানে তাঁরা বিদ্যাশিক্ষা ও ধর্মচর্চা করতেন। কোটবাড়ী, কুমিল্লা, ১৬ ফেব্রুয়ারি। ছবি: এমদাদুল হক
৭ / ৯
সামনে চারটি বিশাল গোলাকার স্তম্ভের ওপর নির্মিত হলঘরটি ভিক্ষুদের খাবার ঘর ছিল বলে ধারণা করা হয়। হলঘরের মাপ দৈর্ঘ্যে ২০ মিটার ও প্রস্থে ১০ মিটার। হলঘরের চারদিকে ইটের চওড়া রাস্তা আছে। কোটবাড়ী, কুমিল্লা, ১৬ ফেব্রুয়ারি। ছবি: এমদাদুল হক
সামনে চারটি বিশাল গোলাকার স্তম্ভের ওপর নির্মিত হলঘরটি ভিক্ষুদের খাবার ঘর ছিল বলে ধারণা করা হয়। হলঘরের মাপ দৈর্ঘ্যে ২০ মিটার ও প্রস্থে ১০ মিটার। হলঘরের চারদিকে ইটের চওড়া রাস্তা আছে। কোটবাড়ী, কুমিল্লা, ১৬ ফেব্রুয়ারি। ছবি: এমদাদুল হক
৮ / ৯
প্রত্নতাত্ত্বিক খননের মাধ্যমে বিহারটির ধ্বংসাবশেষ থেকে আটটি তাম্রলিপি, প্রায় ৪০০টি স্বর্ণ ও রৌপ্য মুদ্রা, পোড়া মাটির অসংখ্য ফলক বা টেরাকোটা, সিলমোহর, ব্রোঞ্জ ও মাটির মূর্তি পাওয়া গেছে। এগুলো বাংলাদেশের প্রাচীন প্রত্নতাত্ত্বিক ঐতিহ্যের স্বাক্ষর বহন করছে। কোটবাড়ী, কুমিল্লা, ১৬ ফেব্রুয়ারি। ছবি: এমদাদুল হক
প্রত্নতাত্ত্বিক খননের মাধ্যমে বিহারটির ধ্বংসাবশেষ থেকে আটটি তাম্রলিপি, প্রায় ৪০০টি স্বর্ণ ও রৌপ্য মুদ্রা, পোড়া মাটির অসংখ্য ফলক বা টেরাকোটা, সিলমোহর, ব্রোঞ্জ ও মাটির মূর্তি পাওয়া গেছে। এগুলো বাংলাদেশের প্রাচীন প্রত্নতাত্ত্বিক ঐতিহ্যের স্বাক্ষর বহন করছে। কোটবাড়ী, কুমিল্লা, ১৬ ফেব্রুয়ারি। ছবি: এমদাদুল হক
৯ / ৯
কুমিল্লা শহর থেকে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় করে শালবন বৌদ্ধবিহারে যাওয়া যায়। প্রতিদিন বিপুলসংখ্যক পর্যটক এই প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা দেখতে যান। কোটবাড়ী, কুমিল্লা, ১৬ ফেব্রুয়ারি। ছবি: এমদাদুল হক
কুমিল্লা শহর থেকে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় করে শালবন বৌদ্ধবিহারে যাওয়া যায়। প্রতিদিন বিপুলসংখ্যক পর্যটক এই প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা দেখতে যান। কোটবাড়ী, কুমিল্লা, ১৬ ফেব্রুয়ারি। ছবি: এমদাদুল হক