জনস্বাস্থ্য বিভাগে পেশাগত উন্নয়নে স্টেট ইউনিভার্সিটির সেমিনার অনুষ্ঠিত

বুধবার বেলা ১১টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত ধানমন্ডির ল্যাবএইড স্পেশালাইজড হাসপাতালের ডা. মাহবুবুল ইসলাম মিলনায়তনে এ সেমিনারের আয়োজন করা হয়ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীতে স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের (এসইউবি) জনস্বাস্থ্য বিভাগের উদ্যোগে ‘স্বাস্থ্যসেবার উৎকর্ষ বৃদ্ধি: স্বাস্থ্যকর ভবিষ্যতের জন্য পেশাদারদের ক্ষমতায়ন’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত বুধবার বেলা ১১টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত ধানমন্ডির ল্যাবএইড স্পেশালাইজড হাসপাতালের ডা. মাহবুবুল ইসলাম মিলনায়তনে এ সেমিনারের আয়োজন করা হয়।

সেমিনারে চিকিৎসক, নার্স, মেডিকেল টেকনোলজিস্ট, হাসপাতালের প্রশাসনিক কর্মকর্তাসহ ১১০ জনের বেশি পেশাজীবী অংশগ্রহণ করেন। সেখানে একটি প্রশ্নোত্তর পর্ব ছিল। সেমিনারে অংশগ্রহণকারীরা বিভিন্ন প্রশ্ন উত্থাপন করেন এবং বক্তাদের সঙ্গে আলোচনায় সম্পৃক্ত হন।

স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের (এসইউবি) সহ-উপাচার্য নওজিয়া ইয়াসমিনের সভাপতিত্বে সেমিনার শুরু হয়। তিনি স্বাস্থ্যসেবার ভবিষ্যৎ গঠনকারী প্রধান প্রবণতা এবং শক্তিগুলো বোঝার জন্য শ্রোতাদের একটি দিকনির্দেশনা দেন।

সেমিনারে মূল বক্তা ছিলেন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ আবু জামিল ফয়সাল। তিনি বাংলাদেশ ও বিদেশে উচ্চশিক্ষার সুযোগের ওপর আলোকপাত করেন। তিনি বিশেষ করে স্বাস্থ্যসেবা পেশাজীবীদের জন্য একটি মূল্যবান সম্পদ হিসেবে এসইউবির এমপিএইচ প্রোগ্রামকে তুলে ধরেন।

স্টেট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের (এসইউবি) জনস্বাস্থ্য বিভাগ আয়োজিত সেমিনারে চিকিৎসক, নার্স, মেডিকেল টেকনোলজিস্ট, হাসপাতালের প্রশাসনিক কর্মকর্তাসহ ১১০ জনের বেশি পেশাজীবী অংশগ্রহণ করেন
ছবি: সংগৃহীত

বক্তাদের প্যানেলে প্রধান অতিথি ছিলেন ল্যাবএইড বিশেষায়িত হাসপাতালের প্রধান স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ মেজর (অব.) ডা. লায়লা আরজুমান্দ বানু। বিশেষ অতিথি ছিলেন ল্যাবএইড স্পেশালাইজড অ্যান্ড ল্যাবএইড ক্যানসার হাসপাতালের চিফ কনসালট্যান্ট ইউরোলজিস্ট ও ইউরো-অনকোলজিস্ট মো. জাহাঙ্গীর কবির এবং ল্যাবএইড ফার্টিলিটি সেন্টারের গাইনি ও ওবিএস বিভাগের সিনিয়র কনসালট্যান্ট মরিয়ম ফারুকী।

সেমিনারে এসইউবির জনস্বাস্থ্য বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও এমপিএইচ প্রোগ্রামের কো-অর্ডিনেটর নুহাদ রাইসা সেঁওতি উপস্থিত ছিলেন।

সেমিনারটি সঞ্চালনা করেছেন এসইউবির জনস্বাস্থ্য বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী ফরিদা বেগম। খবর বিজ্ঞপ্তির।