আজ রোববার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করেন নির্বাচন কমিশনার মমতাজ উদ্দিন আহমেদ। এর আগে গতকাল শনিবার ঢাকার কেন্দ্রে রেজিস্টার্ড গ্র্যাজুয়েট প্রতিনিধি নির্বাচনের ভোট গ্রহণ করা হয়। আর ৪ ও ১১ মার্চ ঢাকার বাইরের কেন্দ্রগুলোতে ভোট গ্রহণ করা হয়।
নির্বাচনে বিএনপিপন্থী জাতীয়তাবাদী পরিষদ এবার কোনো প্যানেল দেয়নি। অন্যদিকে প্রথমে প্যানেল দিলেও প্রার্থীদের হয়রানি-গ্রেপ্তারসহ নানা অভিযোগ তুলে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশের তিন দিন আগে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ান জামায়াতপন্থীরা।
৫৯ হাজার ৩২০ জন ভোটারের মধ্যে এবারের নির্বাচনে ভোট দিয়েছেন ১৫ হাজার ২০২ জন; যা মোট ভোটারের ২৫ দশমিক ৬৩ শতাংশ।
নির্বাচনে বিএনপিপন্থী জাতীয়তাবাদী পরিষদ এবার কোনো প্যানেল দেয়নি। অন্যদিকে প্রথমে প্যানেল দিলেও প্রার্থীদের হয়রানি-গ্রেপ্তারসহ নানা অভিযোগ তুলে চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশের তিন দিন আগে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ান জামায়াতপন্থীরা।
প্রকাশিত ফলাফল অনুযায়ী, সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক আশফাক হোসেন। তাঁর প্রাপ্ত ভোট ১১ হাজার ৯৭৬। দ্বিতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর এ কে এম গোলাম রব্বানী। তাঁর প্রাপ্ত ভোট ১১ হাজার ৮৩৩। ১১ হাজার ৭৬০ ভোট পেয়ে তৃতীয় হয়েছেন শহীদকন্যা নুজহাত চৌধুরী।
৫৯ হাজার ৩২০ জন ভোটারের মধ্যে এবারের নির্বাচনে ভোট দিয়েছেন ১৫ হাজার ২০২ জন, যা মোট ভোটারের ২৫ দশমিক ৬৩ শতাংশ।
প্রাপ্ত ভোটের ক্রম অনুযায়ী আওয়ামীপন্থী প্যানেল থেকে নির্বাচিত অন্য প্রতিনিধিরা হলেন মো. অহিদুজ্জামান, এস এম বাহালুল মজনুন, আতাউর রহমান প্রধান, এইচ এম বদিউজ্জামান, মুরশেদুল কবীর, এ আর এম মঞ্জুরুল আহসান বুলবুল, অসীম সরকার, মীর্জা মো. আবদুল বাছেত, মো. নাসির উদ্দিন মুন্সি, আনোয়ার হোসেন, জেড এম পারভেজ সাজ্জাদ, মোহাম্মদ ইকবাল মাহমুদ, মোহাম্মদ হোসেন, সাবিতা রিজওয়ানা রহমান, নিজাম চৌধুরী, শারমিন মূসা, এ এইচ এম এনামুল হক চৌধুরী, কামরুল হাসান, মুহাম্মদ শফিক উল্যা, মোহাম্মদ আবদুল বারী, রঞ্জিত কুমার সাহা ও সীতেশ চন্দ্র বাছার।
আওয়ামীপন্থী প্যানেলের প্রার্থীদের সঙ্গে টিম অপরাজেয়র প্রার্থীদের ভোটের ব্যবধান ৬ থেকে ৯ হাজার পর্যন্ত।