আদালত সূত্র জানায়, ২০১৬ সালের ২৪ এপ্রিল সন্ধ্যায় ভুক্তভোগী নগরের জিইসি স্যানমার শপিং কমপ্লেক্সের সামন থেকে বায়েজিদ এলাকায় বাসায় যাওয়ার জন্য একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশা ভাড়া করেন। আসামি ষোলশহর বায়েজিদ রোড হয়ে না গিয়ে যানজটের কথা বলে মুরাদপুর হয়ে যাচ্ছিলেন। পরে চালক মুরাদপুর না গিয়ে বন গবেষণাগারের রাস্তায় অটোরিকশা নিয়ে গেলে ভুক্তভোগী প্রতিবাদ করেন। একপর্যায়ে বন গবেষণাগারের ভেতরে নিয়ে ভুক্তভোগীকে ধর্ষণের চেষ্টা করলে ধ্বস্তাধ্বস্তিতে ভুক্তভোগী আহত হন। এ সময় ভুক্তভোগীর চিৎকারে আশপাশের লোকজন এগিয়ে এসে তাঁকে উদ্ধার করেন। খবর পেয়ে পাঁচলাইশ থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে অটোরিকশাচালককে আটক করে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী নগরের পাঁচলাইশ থানায় মামলা করেন। তদন্ত কর্মকর্তা ২০১৬ সালের ১১ আগস্ট আসামির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেন। পরের বছর ৭ জুন আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। সাত সাক্ষীর সাক্ষ্য শেষে আদালত এ রায় দেন।

রায় ঘোষণার পর ওই নারী চিকিৎসব বলেন, আসামির সাজা যাতে দ্রুত কার্যকর হয়, সেটাই চাওয়া।