সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে সিটি করপোরেশনের ভারপ্রাপ্ত মেয়র আবদুস সবুর বলেন, অমর একুশে বইমেলা বাঙালির প্রাণের মেলা। চট্টগ্রামেও এবার উৎসবমুখর পরিবেশে বইমেলার আয়োজন করা হবে। এ মেলা সবার অংশগ্রহণে মিলনমেলায় পরিণত হবে।
মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধীদের বই যাতে মেলায় স্থান না পায়, সে ব্যাপারে সবাইকে দায়িত্ব নিয়ে কাজ করার আহ্বান জানান ভারপ্রাপ্ত মেয়র।
সিটি করপোরেশনের শিক্ষাবিষয়ক স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও অমর একুশে বইমেলা উদ্যাপন কমিটির আহ্বায়ক নিছার উদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য দেন কাউন্সিলর আবদুস সালাম, মো. আতাউল্লাহ চৌধুরী, সিটি করপোরেশনের ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা খালেদ মাহমুদ, প্রধান শিক্ষা কর্মকর্তা লুৎফুন নাহার, সিটি করপোরেশনের উপসচিব ও বইমেলার সমন্বয়ক আশেক রসুল চৌধুরী প্রমুখ।
এ ছাড়া সভায় বক্তব্য দেন মুক্তিযুদ্ধ–গবেষক মাহফুজুর রহমান, সৃজনশীল প্রকাশক পরিষদের সভাপতি মহিউদ্দিন শাহ আলম ও সাধারণ সম্পাদক আলী প্রয়াস, লেখক আজাদ বুলবুল, দেওয়ান মাকসুদ আহমেদ, গাজী গোলাম মওলা, সাইফুদ্দিন আহমেদ, শুকলাল দাশ, অধ্যাপক শামসুদ্দিন শিশির প্রমুখ।
সভায় কাউন্সিলর নিছার উদ্দিন আহমেদ জানান, বইমেলায় স্টল বরাদ্দের ফরম ১৮ জানুয়ারি থেকে দেওয়া হবে। সিটি করপোরেশনের ওয়েবসাইট থেকে প্রকাশনা সংস্থাগুলো ফরম সংগ্রহ করতে পারবে। এবারের মেলায় বিদেশি কূটনৈতিক মিশন, বাংলা একাডেমি ও শিশু একাডেমিকে স্টল বরাদ্দ দেওয়া হবে। এ ছাড়া মেলায় বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ কর্নার, শিশু কর্নার, স্মার্ট বাংলাদেশ কর্নার, মিডিয়া কর্নার, লেখক আড্ডার আয়োজন করা হবে। নতুন বইয়ের মোড়ক উন্মোচনের জন্য নির্দিষ্ট স্থান থাকবে।