প্রাণের ক্যাম্পাস প্রাণহীন

একসময় শিক্ষার্থীদের কলরবে মুখর থাকত ক্যাম্পাস। কলার ঝুপড়ি থেকে গোলচত্বর, শহীদ মিনার থেকে মুক্তমঞ্চ—সর্বত্রই ছিল শিক্ষার্থীদের সরব উপস্থিতি। কিন্তু গত আট মাসে প্রাণের ক্যাম্পাসে তাঁদের পদচারণ নেই। এখন ক্যাম্পাসজুড়ে শুধুই শূন্যতা। ঝুপড়িতে ধুলার স্তর জমেছে। তবে এর মধ্যেই প্রকৃতি তার চিরচেনা রূপে ফিরেছে। সবুজে সেজেছে ক্যাম্পাস। ফুলে ফুলে ছেয়ে আছে হল-অনুষদ আর চত্বর। সবুজে ছাওয়া ক্যাম্পাসে প্রাণের স্পন্দন নেই।

১ / ১৬
বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটক অর্ধেক বন্ধ।
২ / ১৬
জীববিজ্ঞান অনুষদের পুকুর পাড়ে শিক্ষার্থীদের আনাগোনা নেই। পুকুরজুড়ে জমেছে কচুরিপানা।
৩ / ১৬
জীববিজ্ঞান অনুষদের পুকুর পাড়ে শিক্ষার্থীদের আনাগোনা নেই। পুকুরজুড়ে জমেছে কচুরিপানা।
৪ / ১৬
কলা অনুষদের ঝুপড়ি শূন্যতায় ভরা।
৫ / ১৬
মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে জয় বাংলা ভাস্কর্য।
৬ / ১৬
বুদ্ধিজীবী চত্বরে শিক্ষার্থীদের গোলবৈঠক নেই।
৭ / ১৬
আট মাস ধরে দেখা নেই শাটল ট্রেনের।
৮ / ১৬
কাটা পাহাড় সড়কে শিক্ষার্থীদের পদচারণ নেই।
৯ / ১৬
এফ রহমান হল নিস্তব্ধ, নিশ্চুপ। হল চত্বর সেজেছে সবুজ গালিচায়।
১০ / ১৬
এফ রহমান হল নিস্তব্ধ, নিশ্চুপ। হল চত্বর সেজেছে সবুজ গালিচায়।
১১ / ১৬
এফ রহমান হল নিস্তব্ধ, নিশ্চুপ। হল চত্বর সেজেছে সবুজ গালিচায়।
১২ / ১৬
শিক্ষক ও কর্মকর্তাবাহী বাস পড়ে আছে পরিবহন পুলে।
১৩ / ১৬
কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ শূন্য।
১৪ / ১৬
সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ঝুপড়িতে শিক্ষার্থীর জায়গা দখল করেছে পেঁয়াজ। ধুলা আর পাতা জমেছে চারপাশে।
১৫ / ১৬
ড. মুহাম্মদ ইউনূস ভবনের শ্রেণীকক্ষে ঝুলছে তালা।
১৬ / ১৬
ড. মুহাম্মদ ইউনূস ভবনের শ্রেণীকক্ষে ঝুলছে তালা।