মনোরম উত্তরা গণভবন

>প্রায় ৪৪ একর আয়তনের দিঘাপতিয়া রাজবাড়িটি নাটোর শহর থেকে মাত্র ৩ কিলোমিটার উত্তরে অবস্থিত। প্রায় ৩০০ বছরের প্রাচীন এই রাজবাড়ি উত্তরা গণভবন হিসেবে পরিচিত। দিঘাপতিয়া রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন নাটোর রাজ্যের দেওয়ান রাজা দয়ারাম রায়। ১৯৫৬ সালে জমিদারি প্রথা বিলুপ্ত হলে দিঘাপতিয়া রাজপরিবারের সদস্যরা ভারতে চলে যান। ১৯৭২ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রাজবাড়িটিকে উত্তরা গণভবন ঘোষণা করেন। কয়েকবার এখানে মন্ত্রিসভার বৈঠক হয়েছে। সাম্প্রতিক ছবি।
রাজবাড়ির ফটকের দিকে চলে গেছে এই সড়ক।
রাজবাড়ির ফটকের দিকে চলে গেছে এই সড়ক।
বাগানের মাঝখানে উন্মুক্ত স্থান।
বাগানের মাঝখানে উন্মুক্ত স্থান।
সংস্কারের পর ঝকঝকে রাজবাড়ি।
সংস্কারের পর ঝকঝকে রাজবাড়ি।
ইতালীয় বাগানের বিভিন্ন স্থানে শোভা পাচ্ছে পাথরের ভাস্কর্য।
ইতালীয় বাগানের বিভিন্ন স্থানে শোভা পাচ্ছে পাথরের ভাস্কর্য।
বাগানের নান্দনিক ফোয়ারা।
বাগানের নান্দনিক ফোয়ারা।
রাজবাড়ির সবখানে কারুকাজের নিদর্শন।
রাজবাড়ির সবখানে কারুকাজের নিদর্শন।
রাজবাড়ির একাংশ।
রাজবাড়ির একাংশ।
সুন্দর করে বাঁধানো ঘাট।
সুন্দর করে বাঁধানো ঘাট।
দিঘির শানবাঁধানো ঘাটে ধাতব ভাস্কর্য।
দিঘির শানবাঁধানো ঘাটে ধাতব ভাস্কর্য।
দিঘির পাড়ে বসার জন্য বেঞ্চ।
দিঘির পাড়ে বসার জন্য বেঞ্চ।
শ্বেতপাথরের এই ভাস্কর্যগুলো আনা হয়েছিল ইতালি থেকে।
শ্বেতপাথরের এই ভাস্কর্যগুলো আনা হয়েছিল ইতালি থেকে।
বাড়ির সামনে শ্বেতপাথরে তৈরি রাজার আবক্ষ ভাস্কর্য।
বাড়ির সামনে শ্বেতপাথরে তৈরি রাজার আবক্ষ ভাস্কর্য।