মরতে বসেছে করতোয়া নদী
>দখল আর দূষণে বিপন্ন করতোয়া নদী। নদীর অবৈধ স্থাপনা আগামী সাত দিনের মধ্যে সরিয়ে নিতে দখলদারদের নোটিশ দেওয়া হয়েছে। পৌরসভাসহ ৩০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষকে অবৈধ স্থাপনা সরানোর নোটিশ দিয়েছে জেলা প্রশাসন। নিজ উদ্যোগে স্থাপনা না সরালে উচ্ছেদ অভিযান হবে জানানো হয়েছে। করতোয়া নদী প্রায় ১২৩ কিলোমিটার দীর্ঘ। বগুড়া শহরের বুক চিরে নদীটি উত্তর-দক্ষিণ আড়াআড়িভাবে প্রবাহিত। আগে করতোয়া নদীর সঙ্গে মূল করতোয়া নদীর সংযোগ ছিল। এখন উৎসমুখে জলকপাটের মাধ্যমে বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে করতোয়ার পানিপ্রবাহ। পরিবেশবাদী ও নদী বিশেষজ্ঞরা বলছেন, করতোয়া নদীর অবস্থা খুবই নাজুক। উৎসমুখে জলকপাটের কারণে নদীটি অনেক আগেই নাব্যতা হারিয়েছে। এখন পাল্লা দিয়ে চলছে দখল আর দূষণ। সম্প্রতি সময়ে তোলা ছবি।