রবিঠাকুরের কুঠিবাড়ি

কলকাতা মহানগরের একঘেয়ে জীবন থেকে বেরিয়ে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর পা দিলেন কুষ্টিয়ার শিলাইদহে—১৮৯১ সালে। ঠাঁই নিলেন একটি ছিমছাম কুঠিবাড়িতে। এই বাড়ির সবখানে মিশে আছে রবীন্দ্রনাথের স্মৃতি। এই শিলাইদহে এসে কবি নিজেকে নতুনভাবে চিনেছেন। তাঁর স্মৃতিময় বাড়িটি দেখতে প্রতিদিন শত শত মানুষ আসেন। অনেকেই কবির অনুরাগী, অনেকে শুধু কবির নামটি জানেন। এই শিলাইদহ সময়কালে তিনি লিখছেন ‘সোনার তরী’, ‘চিত্রা’, ‘চৈতালি’, ‘ক্ষণিকা’ কাব্যগ্রন্থের অনেক কবিতা। এই সময় আমরা পেয়েছি অর্ধশতাধিক ছোটগল্প এবং একগুচ্ছ চিঠি। ছবিগুলো সাম্প্রতিক।

রবিঠাকুরের স্মৃতিবিজড়িত বাড়িটি এখন প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের রক্ষণাবেক্ষণে রয়েছে।
রবিঠাকুরের স্মৃতিবিজড়িত বাড়িটি এখন প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের রক্ষণাবেক্ষণে রয়েছে।
বাড়িটি ইন্দো-ইউরোপীয় স্থাপত্যশৈলীতে নির্মিত।
বাড়িটি ইন্দো-ইউরোপীয় স্থাপত্যশৈলীতে নির্মিত।
মূল ভবন ও বাগানটি অনুচ্চ প্রাচীর দিয়ে ঘেরা।
মূল ভবন ও বাগানটি অনুচ্চ প্রাচীর দিয়ে ঘেরা।
রবীন্দ্রনাথের ব্যবহৃত আসবাব।
রবীন্দ্রনাথের ব্যবহৃত আসবাব।
প্রায় ১১ একর এলাকাজুড়ে এই বাড়িটি বিস্তৃত।
প্রায় ১১ একর এলাকাজুড়ে এই বাড়িটি বিস্তৃত।
কুঠিবাড়ি প্রাঙ্গণে বহু বছরের পুরোনো আমগাছ।
কুঠিবাড়ি প্রাঙ্গণে বহু বছরের পুরোনো আমগাছ।
কুঠিবাড়ির পুকুরপাড়ে পুরোনো বজরার আদলে তৈরি করা একটি বজরা।
কুঠিবাড়ির পুকুরপাড়ে পুরোনো বজরার আদলে তৈরি করা একটি বজরা।