রাজশাহীতে শীর্ষে সরকারি বালিকা বিদ্যালয়

এসএসসির ফলাফলে রাজশাহী জেলার বিদ্যালয়গুলোর মধ্যে শীর্ষে রয়েছে রাজশাহী সরকারি বালিকা বিদ্যালয় (হেলেনাবাদ)। রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের শীর্ষ ২০টি বিদ্যালয়ের মধ্যে এর অবস্থান চতুর্থ। শিক্ষার্থী ভর্তির সময় মেধাতালিকার অপেক্ষাকৃত নিচের দিকের শিক্ষার্থী নিয়ে ভালো ফল করায় বিদ্যালয়টি আলোচনায় স্থান পেয়েছে। এবার এই বিদ্যালয় থেকে নিয়মিত ১৩৬ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়ে সবাই পাস করেছে।

জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৩০ জন।  দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে রাজশাহী ক্যাডেট কলেজ। এখান থেকে ৪৭ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে সবাই জিপিএ-৫ পেয়েছে। শিক্ষা বোর্ডের শীর্ষ ২০টি বিদ্যালয়ের মধ্যে এর অবস্থান ষষ্ঠ। জেলায় তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে রাজশাহী গভ. ল্যাবরেটরি হাইস্কুল। বোর্ডের শীর্ষ ২০টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এর অবস্থান সপ্তম। এই বিদ্যালয় থেকে এবার ১০৯ জন পরীক্ষা দিয়ে সবাই পাস করেছে; জিপিএ-৫ পেয়েছে ১০৫ জন।

জেলায় চতুর্থ স্থানে রয়েছে রাজশাহী কলেজিয়েট স্কুল। বোর্ডের শীর্ষ ২০টি বিদ্যালয়ের মধ্যে এর অবস্থান দশম। এই বিদ্যালয় থেকে ২০২ জন পরীক্ষা দিয়ে সবাই পাস করেছে; জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৬৩ জন। নগরের ঐতিহ্যবাহী পিএন বালিকা উচ্চবিদ্যালয় জেলায় পঞ্চম এবং বোর্ডের শীর্ষ ২০টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ১১তম হয়েছে।

রাজশাহী সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ের (হেলেনাবাদ) বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে শৈলী আহমদ। বিদ্যালয়ের ভালো ফল সম্পর্কে সে জানায়, প্রাক্-নির্বাচনী পরীক্ষার পর থেকে তাদের বিশেষ ক্লাস নিয়ে বারবার পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে। পরে মডেল টেস্টের সময় দেখা গেল, এটা খুব কাজে দিয়েছে।

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তৌহিদ আরা বলেন, বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি নিশ্চিত করার জন্য তাঁরা বাসায় পর্যন্ত গিয়েছেন। সিলেবাস ছোট ছোট করে ভাগ করে দিয়েছেন। এক ভাগ শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই পরীক্ষা নিয়েছেন। এ ছাড়া অভিভাবকেরাও সচেতন হয়েছেন। শিক্ষার্থীরা নির্দেশনা অনুযায়ী পরিশ্রম করেছে। এ জন্যই ভালো ফল হয়েছে। ��l����X3�O4��ে সহকারী জজ সিরাজুল ইসলামের সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়। কথিত এমদাদুল হকের মামলাটির সুবিধাভোগী (বেনিফিশারি) হলেন সিরাজুল ইসলাম। মারুফার স্বামী বিচারক হলেও তিনি আইনের ঊর্ধ্বে নন।

মারুফা খাতুন অভিযোগ করেন, আসামি বিচার বিভাগে কর্মরত থাকায় মামলায় প্রভাব বিস্তার করছেন।

সিরাজুল ইসলাম মুঠোফোনে প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে মামলা ও সমন জারি সম্পর্কে কিছুই জানি না। মারুফা নামে আমার কোনো স্ত্রী নেই।’ বিয়ের নিকাহনামার প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি সেটি ভুয়া বলে দাবি করেন।