শেখ হাসিনার জন্মদিনে টেলিভিশনে ‘হাসিনা: আ ডটার’স টেল’

বাংলাদেশ টেলিভিশনসহ ১০টি টেলিভিশন চ্যানেলে কাল সোমবার প্রচারিত হবে ‘হাসিনা: আ ডটার’স টেল’ ডকুড্রামাটি।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন উপলক্ষে বাংলাদেশ টেলিভিশনসহ ১০টি টেলিভিশন চ্যানেলে কাল সোমবার প্রচারিত হবে ‘হাসিনা: আ ডটার’স টেল’ ডকুড্রামাটি। আওয়ামী লীগের গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে ডকুড্রামাটি প্রচারের এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘হাসিনা: আ ডটার’স টেল’ বাংলাদেশ টেলিভিশনে (বিটিভি) প্রচারিত হবে কাল বেলা তিনটায়। একই দিনে দুপুর ১২টায় একুশে টিভি এবং বেলা ৩টায় একাত্তর টিভি ও চ্যানেল আই ডকুড্রামাটি প্রচার করবে। এ ছাড়া গাজী টেলিভিশন বেলা ৩টা ৫০ মিনিটে, ডিবিসি বিকেল ৪টা ৩০ মিনিটে, সময় টিভি বিকেল ৫টায়, দেশ টিভি ৫টা ৩০ মিনিটে, বাংলা টিভি রাত ৮টা ৫০ মিনিটে, বিজয় টিভি রাত ৯টা ৩০ মিনিটে ও মাছরাঙা রাত ১১টায় সম্প্রচার করবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্টার সিনেপ্লেক্সে ২০১৮ সালের ১৫ নভেম্বর প্রিমিয়ার শোয়ের মাধ্যমে যাত্রা শুরু করে ‘হাসিনা: আ ডটার’স টেল’। দর্শকদের জন্য স্টার সিনেপ্লেক্স, ব্লকবাস্টার সিনেমাস, মধুমিতা সিনেমা হল ও সিলভার স্ক্রিনে প্রদর্শনী শুরু হওয়ার পর থেকে পরবর্তী দুই সপ্তাহে বক্স অফিসে সবচেয়ে সফল ছিল ডকুড্রামাটি। দর্শকের চাহিদার কথা মাথায় রেখে পরবর্তী সময়ে সারা দেশের জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ের আরও ৩৫টি সিনেমা হলে প্রদর্শন করা হয় ‘হাসিনা: আ ডটার’স টেল’ ডকুড্রামা।


‘হাসিনা: আ ডটার’স টেল’ চলচ্চিত্রটি প্রযোজনা করেছে সিআরআই। প্রযোজক হচ্ছেন রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ও নসরুল হামিদ। পরিচালনা করেছেন অ্যাপল বক্স ফিল্মসের পিপলু খান।

প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে কৌতূহল আছে সবার। তিনি বঙ্গবন্ধুর কন্যা। কিন্তু ১৯৭৫ সালের পর কীভাবে তিনি বেঁচে ছিলেন, তার ইতিহাস অনেকের কাছেই অজানা। আর সে কারণেই সারা দেশে এই ডকুড্রামা সাড়া ফেলেছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এখনো ডকুড্রামাটি দেখানোর জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে বলে জানান এর পরিবেশক গাউসুল আজম।

ডকুড্রামাটির পরিচালক পিপলু খান বলেন, এই ডকুড্রামায় একজন শেখ হাসিনার রান্নাঘর থেকে শুরু করে সরকারপ্রধানের দায়িত্ব পালন, বেঁচে থাকার সংগ্রামসহ ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও রাজনৈতিক জীবনের নানা দিক ফুটে উঠেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তাঁর ছোট বোন শেখ রেহানার জীবনের কথাও উঠে এসেছে এতে। এই ডকুড্রামার মধ্য দিয়ে একটি সত্যনিষ্ঠ জীবনপ্রবাহকে পর্দায় হাজির করতে চেয়েছেন বলে জানান পিপলু খান।