সংবাদের পেছনে ছুটে চলা

কোলাজ: অশোক কর্মকার
কোলাজ: অশোক কর্মকার
খাগড়াছড়ির দুর্গম এলাকায় শিক্ষার্থীদের এভাবেই স্কুলে আসা-যাওয়া। সময়মতো গাড়ি না পাওয়া গেলে হেঁটে বাড়ি ফিরতেই রাত। এ কারণে কেউ কেউ ঝরে পড়ে, অনেকেই পড়ে না। যুদ্ধ করেই এগিয়ে যাওয়া  ছবি: নীরব চৌধুরী
খাগড়াছড়ির দুর্গম এলাকায় শিক্ষার্থীদের এভাবেই স্কুলে আসা-যাওয়া। সময়মতো গাড়ি না পাওয়া গেলে হেঁটে বাড়ি ফিরতেই রাত। এ কারণে কেউ কেউ ঝরে পড়ে, অনেকেই পড়ে না। যুদ্ধ করেই এগিয়ে যাওয়া ছবি: নীরব চৌধুরী

l রানা প্লাজা ধসের পর। লাশের সঙ্গে একটা মোবাইল। উদ্ধারকর্মী নামের তালিকা দেখে ‘মা’কে ডায়াল করলেন। উদ্দেশ্য, মৃতের পরিচিতজনকে খুঁজে বের করা। ওপাশ থেকে মায়ের প্রথম কথা, ‘আমি জানতাম, তুই বেঁচে আছিস!’ থমকে যান উদ্ধারকর্মী। ঘটনার সাক্ষী আমাদের প্রতিবেদক।
l শাহিনাকে হয়তো জীবিত অবস্থায় বের করা যাবে। ক্যামেরা তাক করে বসে আছেন আমাদের আলোকচিত্রী। কিন্তু না। ভেতরে আগুন ধরে নিভে গেল আশা। চোখে পানি নিয়ে ছবি তুলতে হলো।
l ৫ মে রাত। কেউ জানে না কী হতে চলেছে। আগামীকাল সকালটা কি বাংলাদেশের আর দশটা স্বাভাবিক সকালের মতোই হবে? নাকি অন্ধকারেই ঢেকে যাবে দেশ? অনিশ্চয়তা-নিরাপত্তাহীনতা, অজানা আশঙ্কার মধ্যেই ছুটে চলেছেন প্রতিবেদক আর আলোকচিত্রীরা।
l অনেক খারাপ খবরের মাঝেও সোহাগ গাজীর ইতিহাস গড়া রেকর্ড, রুবেলের হ্যাটট্রিক, মুমিনুলের সেঞ্চুরির মুহূর্তগুলো তুলে ধরতে চেয়েছেন আমাদের আলোকচিত্রী ও প্রতিবেদক।
l শাহবাগের গণজাগরণের খবর লিখেছেন আর ছবি তুলেছেন তাঁরা দিনের পর দিন।
l রাজপথের সহিংসতা আর তারুণ্যের জাগরণ—সবকিছুরই সাক্ষী আমাদের সাংবাদিকেরা। ৪ নভেম্বর ২০১২ থেকে ৪ নভেম্বর ২০১৩—ঘটনাবহুল এই বছরটির সঙ্গে কী করে ছুটলেন, সেই গল্পই বললেন প্রথম আলোর সাংবাদিকেরা এই বিশেষ সংখ্যায়