‘এডিসন’-এর এগিয়ে যাওয়া

এডিসন অ্যাঞ্জেলো

প্রায় সব মানুষেরই অন্যতম ভাবনা থাকে মাথা গোজার ঠাঁই নিয়ে। একটুকরো নিজের আবাস। দিনশেষে প্রশান্তির জায়গা।

আর গ্রাহকদের এই আপন আবাস তৈরির জন্য কাজ করে যাচ্ছে বিভিন্ন আবাসন প্রতিষ্ঠান, যাদের মধ্যে অন্যতম ‘এডিসন গ্রুপ’। দেশ এবং দেশের মানুষের উন্নত জীবন–ভাবনায় কাজ করে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি।

এডিসন আমোর

এডিসনের যাত্রা শুরু হয়েছিল ২০০৯ সালে। ইলেকট্রনিকস, পাওয়ার, মোবাইল, কমিউনিকেশন ইত্যাদি ব্যবসায় নিজেদের সুনাম বজায় রেখে পরবর্তী ধাপে তারা যাত্রা শুরু করে রিয়েল এস্টেট খাতে।

২০১৫ সালে এডিসন রিয়েল এস্টেট আধুনিক নাগরিকদের আধুনিক আবাস দেওয়ার প্রত্যয়ে কাজ শুরু করে।

এডিসন এপ্রিকাস

এডিসন রিয়েল এস্টেটের হেড অব মার্কেটিং তায়েবুর রহমান জানান, ‘এই ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত হওয়ার পেছনে আমাদের মূল লক্ষ্য ছিল বর্তমান প্রজন্মের উন্নত জীবনের চাহিদা বৃদ্ধি এবং সে–অনুযায়ী যথাযথ আবাসনের অভাব পূরণ করা।

মানুষের উন্নত জীবনের এই চাহিদা সাধ্যের ভেতরে পূর্ণ করার ব্যাপারে কাজ করতে চায় এডিসন গ্রুপ। বাংলাদেশে রিয়েল এস্টেট বা আবাসন একটি অত্যন্ত প্রতিশ্রুতিশীল খাত।

এডিসন ওথেলো

এর পরও মানসম্মত আবাসস্থলের ডিমান্ড ও সাপ্লাইয়ের মধ্যে বড় ঘাটতি রয়েছে। এটার ওপর জোর দিয়েই আমরা আমাদের মূল্যবান গ্রাহকদের জন্য সাশ্রয়ী মূল্যে মানসম্মত আবাসনের ব্যবস্থা করার পদক্ষেপ নিয়েছি।

দেশের সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ব্র্যান্ড হয়ে ওঠার লক্ষ্যে এডিসন জনসাধারণের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে অনন্য ডিজাইনের উচ্চমানসম্পন্ন বাসস্থান নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’

এডিসন ওফেলিয়া

এডিসনের আবাসন–প্রকল্পগুলো বসুন্ধরা আবাসিক এলাকাতেই বেশি। এ সম্পর্কে তায়েবুর রহমান জানান, বসুন্ধরা হলো বর্তমান সময়ে দেশের বড় আবাসিক এলাকাগুলোর মধ্যে একটি। সেখানকার প্ল্যানও বেশ গোছানো। বসুন্ধরায় সবচেয়ে বড় শপিং কমপ্লেক্স থেকে শুরু করে স্কুল-কলেজ, ইউনিভার্সিটি, হাসপাতাল, কনভেনশন সেন্টার, খেলার জায়গা—সবই রয়েছে।

এডিসন টাইটেনিয়া

এবং পাশেই পূর্বাচল ৩০০ ফুট রাস্তা, এয়ারপোর্ট, বনানী, গুলশান এসব এলাকাও কাছেই। গ্রাহকরা এমন গোছানো আবাসিক পরিবেশে থাকতেই বেশি আগ্রহী। তা ছাড়া বসুন্ধরার মতো অন্য কোনো এলাকায় ১০ থেকে ২০ কাঠার প্লট সহজে পাওয়া যায় না। এতটা নিরিবিলি লেকভিউ, গ্রিনভিউ কিংবা সাউথভিউ চিন্তা করে মনোরম জায়গাও খুঁজে পাওয়া কঠিন। বসুন্ধরাতেই সুলভমূল্যে উন্নতমানের আবাসন দেওয়া সম্ভব। তাই এডিসনের প্রকল্পগুলো বসুন্ধরাতেই বেশি হয়ে থাকে।’

এডিসন প্রসপেরো

এডিসন রিয়েল এস্টেটের প্রজেক্টগুলো গতানুগতিক নয়, বরং বেশ চোখে পড়ার মতো। যেমন প্রতিষ্ঠানটির লাক্সারি ক্যাটাগরির অ্যাপার্টমেন্টগুলোয় যেসব অত্যাধুনিক ফিচার রাখা হয়েছে, তা মূলত উন্নত বিশ্বের কন্ডোমিনিয়াম আবাসনে থাকে। এই আবাসন প্রতিষ্ঠানটির প্রিমিয়াম প্রজেক্টগুলোতে থাকা সুযোগ–সুবিধার মধ্যে রয়েছে সুইমিংপুল, জিম, কমিউনিটি স্পেস, বাচ্চাদের খেলার জায়গা ইত্যাদি। এগুলো বর্তমান যুগে দেশের লিভিং স্ট্যান্ডার্ডে নতুন মাত্রা যোগ করবে।

এডিসন রোজালিন্ড

এডিসনের এন্ট্রি লেভেলের কমফোর্ট প্রজেক্টগুলোতেও নানারকম সুবিধা রয়েছে, সেগুলো অন্য অনেক কোম্পানিতে লাক্সারি হিসেবে ধরা হয়। দেশের নামীদামি ও অভিজ্ঞ আর্কিটেক্টরা এডিসন গ্রুপের প্রজেক্টগুলোর ডিজাইন করেন।

এসব প্রজেক্টে সর্বোচ্চ মান ও গ্রাহকদের সন্তুষ্টি নিশ্চিতে তারা থাইসেনক্রাপ, ওয়েল অ্যান্ড পাওয়ার, আমেরিকান স্ট্যান্ডার্ড, গ্রহি, এবিবি, হোলসিম, বিএসআরএমের মতো বিশ্বমানের নামীদামি ব্র্যান্ডের ম্যাটেরিয়াল ও অ্যাকসেসরিজ ব্যবহার করে থাকেন। এডিসনের প্রকল্পের মধ্যে অন্যতম তিনটি অভিজাত দৃষ্টিনন্দন অ্যাপার্টমেন্ট হচ্ছে এডিসন আমোর, এডিসন সাউথ সেরেনেড ও এডিসন এপ্রিকাস।

জীবনকে সুন্দর করে যাপনের জন্য একটি ভালো আবাসের তুলনা হয় না। আপনি যদি মনোরম, প্রশান্তির আবাস খুঁজে থাকেন তাহলে এডিসনই হতে পারে আপনার পছন্দের জায়গা। এডিসন রিয়েল এস্টেটের অ্যাপার্টমেন্ট বুকিং ও বিস্তারিত জানতে ভিজিট করতে পারেন: edisonrealestatebd.com। এবং ফোন করতে পারেন ০১৭৫৯৫৯৫৯৭৩ অথবা ০১৭৫৯৫৯৫৯৭৪ নম্বরে।