ফার্নিচার ব্র্যান্ড ইশোর নতুন ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর সাকিব-বাঁধন

ট্রেন্ডি ফার্নিচার ও লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড ইশোর নতুন ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হলেন দেশের অন্যতম জনপ্রিয় দুই তারকা। একজন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান এবং অন্যজন অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন।

ট্রেন্ডি ফার্নিচার ও লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড ইশোর নতুন ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হলেন দেশের অন্যতম জনপ্রিয় দুই তারকা। একজন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান এবং অন্যজন অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন। অনলাইন বিক্রয়ে এক নম্বর ফার্নিচার ব্র্যান্ড হয়ে ওঠার এবং দেশের সর্বত্র ও প্রতিটি পরিবারে বিশ্বমানের ডিজাইন পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্য বাস্তবায়নের পেছনে রয়েছেন খ্যাতিমান এই দুই তারকা।

সাকিব আল হাসান বিশ্বের অন্যতম বিখ্যাত ও সেরা খেলোয়াড়দের মধ্যে একজন। তাঁর হাত ধরেই বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দল বিশ্বের সেরা দলগুলোর মধ্যে স্থান দখল করে নিয়েছে। অন্যদিকে, বাঁধন দেশের চলচ্চিত্রকে বিশ্বমঞ্চে নতুনভাবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। ‘রেহানা মরিয়ম নূর’ সিনেমায় অভিনয় করে তিনি আন্তর্জাতিক অ্যাওয়ার্ড শো কান চলচ্চিত্র উৎসবে স্থান করে নিয়েছেন।

সংবাদমাধ্যমে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে ইশোর প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক রায়ানা হোসেন বলেন, ‘সাকিব ও বাঁধনকে পাশে পেয়ে আমরা আনন্দিত। আমাদের ভিশন ও ব্র্যান্ডের প্রতি তাঁরা দুজনই আস্থাশীল। উভয় তারকাই তাঁদের ব্যক্তিগত ক্যারিয়ারে ট্রেন্ড-সেটার হিসেবে পরিচিত। তাই এই অংশীদারত্বের মাধ্যমে দেশের প্রতিটি ঘরে ইশোর পণ্য পৌঁছে দেওয়ার লক্ষ্য বাস্তবায়িত হবে বলে আমি আশাবাদী।’

সাকিব আল হাসান বলেন, ‘স্বল্প সময়ের মধ্যেই ইশো অনলাইন বিক্রয়ে দেশের এক নম্বর ফার্নিচার ব্র্যান্ডে পরিণত হয়েছে, যা থেকে বোঝা যায় তারা কেন অনন্য এবং তাদের ভবিষ্যৎ কেমন হবে। আমি নিজেও ইশোর আসবাবপত্র ও নকশার একজন ভক্ত। তাই পছন্দের ব্র্যান্ডের সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে বিশেষভাবে আনন্দিত।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমি যেমন সর্বদা সেরার তালিকায় থাকতে সচেষ্ট থাকি, তেমনি ইশোও দেশের সেরা ফার্নিচার ব্র্যান্ড হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করে তুলতে সর্বদা সচেষ্ট।’

আজমেরী হক বাঁধন বলেন, ‘ইশোর সঙ্গে যুক্ত হতে পেরে আমি আনন্দিত। এর কিছু কারণও রয়েছে। প্রথমত, তাদের পণ্য, যা অন্য কোনো ব্র্যান্ডের নেই। ব্যক্তিগতভাবে আমি এগুলো পছন্দ করি। দ্বিতীয়ত, ইশোর প্রতিষ্ঠাতা, যিনি শুধু ব্র্যান্ডটি প্রতিষ্ঠার জন্যই নন, বরং পুরুষশাসিত এই শিল্পে নিজের পরিচয় প্রতিষ্ঠা করতে দেশে ফিরেছেন এবং সফলও হয়েছেন। ইশো দেশের মানুষের আসবাবপত্র বাছাইয়ে পছন্দ ও রুচি পরিবর্তনে সক্ষম হয়েছে।’