হিথ্রো বিমানবন্দরে চালু হলো করোনা পরীক্ষা

হিথ্রো বিমানবন্দরে চালু হয়েছে করোনা পরীক্ষার ব্যবস্থা
ছবি: রয়টার্স

যুক্তরাজ্যের লন্ডনের হিথ্রো বিমানবন্দরে চালু হয়েছে করোনা পরীক্ষার ব্যবস্থা। আজ মঙ্গলবার লন্ডন থেকে ইতালি ও হংকংগামী যাত্রীদের করোনা পরীক্ষা করার মাধ্যমে কার্যক্রম শুরু হয়েছে। বিবিসি অনলাইনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

বিমানবন্দরে এই করোনা পরীক্ষায় খরচ পড়বে ৮০ পাউন্ড। বাংলাদেশি টাকায় যা ৮ হাজার ৭৭৫ টাকা। মোটামুটি ২০ মিনিটের মধ্যে ফলাফল জানা যাবে। মূলত চেক ইনের আগে এই পরীক্ষা হবে। এবং তারা যে গন্তব্যে যাচ্ছে সেখানে করোনা নেই এমন প্রমাণ দেখাতে পারবেন।

হিথ্রো বিমানবন্দরের টার্মিনাল ২ এবং ৫ এ এই পরীক্ষা করা হবে। এটিকে লুপ-মেডিয়েটেড আইসোথার্মাল অ্যামপ্লিফিকেশন বা ল্যাম্প টেস্ট বলা হচ্ছে। ব্রিটিশ এয়ারওয়েজ, ভার্জিন আটলান্টিক এবং ক্যাথে প্যাসিফিক এখন গ্রাহকদের কাছে এটি সরবরাহ করবে। ল্যাম্প টেস্ট করোনার আরেক ধরনের পরীক্ষা পিসিআর অ্যামপ্লিফিকেশনের চেয়ে দ্রুততর। কারণ এ জন্য নমুনাটি পরীক্ষাগারে প্রেরণের প্রয়োজন হয় না।

করোনা সংক্রমণ আবারও বেড়ে যাওয়ায় অনেক দেশই যুক্তরাজ্যকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসাবে চিহ্নিত করেছে। অর্থাৎ সে সব দেশে যুক্তরাজ্য থেকে আসা যাত্রীরা আরও বিধিনিষেধের মুখোমুখি হবে। যেমন হংকং কর্তৃপক্ষকে যুক্তরাজ্যের যাত্রীদের ৭২ ঘণ্টার মধ্যে করা করোনা পরীক্ষার ফলাফল দেখাতে হয়।

হিথ্রো বিমানবন্দরের টার্মিনাল ২ এবং ৫ এ এই পরীক্ষা করা হবে। এটিকে লুপ-মেডিয়েটেড আইসোথার্মাল অ্যামপ্লিফিকেশন বা ল্যাম্প টেস্ট বলা হচ্ছে। ব্রিটিশ এয়ারওয়েজ, ভার্জিন আটলান্টিক এবং ক্যাথে প্যাসিফিক এখন গ্রাহকদের কাছে এটি সরবরাহ করবে। ল্যাম্প টেস্ট করোনার আরেক ধরনের পরীক্ষা পিসিআর অ্যামপ্লিফিকেশনের চেয়ে দ্রুততর। কারণ এ জন্য নমুনাটি পরীক্ষাগারে প্রেরণের প্রয়োজন হয় না।

যাত্রীদের কেবল এক ঘণ্টা আগে বিমানবন্দরে আসতে হবে। করোনা পরীক্ষা করে নিলে মানুষের মধ্যে ভ্রমণের আত্মবিশ্বাস বাড়বে। ভ্রমণ কোভিড-সুরক্ষিত হচ্ছে এমন অনুভূতি হবে। এটি আবারও ভ্রমণ সহজ করে তুলতে শুরু করবে।
কলিনসনের প্রধান নির্বাহী ডেভিড ইভান্স

যুক্তরাষ্ট্রের এনএইচএসে পিসিআর টেস্ট করা হয়। অবশ্য কলিনসন যারা হিথ্রোতে এই পরীক্ষা চালু করেছে তারা বলছে যে, পিসিআর পরীক্ষার চেয়ে ল্যাম্প পরীক্ষাটি কিছুটা কম সংবেদনশীল। তবে ল্যাম্প পরীক্ষাটি অ্যান্টিজেন পরীক্ষার চেয়ে ভালো।

কলিনসনের প্রধান নির্বাহী ডেভিড ইভান্স বিবিসিকে বলেন, ‘স্বাস্থ্য স্ক্রিনিং’ বিমানবন্দরের অভিজ্ঞতার একটি নতুন পর্যায়ে পরিণত হচ্ছে। তিনি বলেন, যাত্রীদের কেবল এক ঘণ্টা আগে বিমানবন্দরে আসতে হবে। তিনি মনে করেন পরীক্ষা করে নিলে মানুষের মধ্যে ভ্রমণের আত্মবিশ্বাস বাড়বে। ভ্রমণ কোভিড-সুরক্ষিত হচ্ছে এমন অনুভূতি হবে। তিনি বলেন, এটি আবারও ভ্রমণ সহজ করে তুলতে শুরু করবে।