অ্যামজেনের একজন মুখপাত্র রয়টার্সকে পাঠানো এক বিবৃতিতে বলেছেন, ওষুধের মূল্যবৃদ্ধি ও উচ্চ মূল্যস্ফীতির মুখে পড়ে অ্যামজেন ব্যয় কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সে জন্য প্রতিষ্ঠানে পরিবর্তন আনা হচ্ছে।

মার্কিন সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) সর্বশেষ তথ্যানুযায়ী ২০২২ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বিশ্বের ৫০টির বেশি দেশে অ্যামজনের প্রায় ২০ হাজার ২০০ জন কর্মী ছিলেন।

গত বছরের চতুর্থ ত্রৈমাসিকে মার্কিন ওষুধ কোম্পানিটির আয় কিছুটা কমেছে। কারণ, তাদের ওষুধ বিক্রি হ্রাস পেয়েছে।
একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০০৯ সালের পর এ বছরের জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসেই যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানিগুলো সর্বোচ্চসংখ্যক কর্মী ছাঁটাই করেছে। ২০২২ সালের শেষ দিকে গুগল, মেটা, টুইটারসহ প্রযুক্তি খাতের বড় বড় প্রতিষ্ঠানগুলো কর্মী ছাঁটাই করতে শুরু করে। তখন যেন বিশ্বে একসঙ্গে বিপুলসংখ্যক কর্মী ছাঁটাইয়ের ঢল শুরু হয়। গত পাঁচ মাসের মধ্যে মেটা তাদের ২১ হাজার, অর্থাৎ প্রায় ২৫ শতাংশ কর্মী ছাঁটাই করেছে। গুগল ১২ হাজার কর্মী ছাঁটাই করেছে। গত নভেম্বরে টুইটার একসঙ্গে ৩ হাজার ৭০০ কর্মী ছাঁটাই করে। এরিকসন ছাঁটাই করে তাদের ৮ হাজার ৫০০ কর্মী।
ক্যাপশন
অ্যামজেনের ক্যালিফোর্নিয়ার সাউথ সান ফ্রান্সিসকোর কার্যালয়। ছবি: রয়টার্স