‘খাদ্যপণ্য ও নিত্যব্যবহার্য পণ্য (এফএমসিজি) ক্রয়ে আমাদের দেশের মানুষের মাথাপিছু ব্যয় এখনো অনেক কম,’ বলে উল্লেখ করেন জাভেদ আখতার। তিনি বলেন, ‘এসব পণ্যের ক্ষেত্রে আমাদের বার্ষিক মাথাপিছু ব্যয় মাত্র ২৩ ডলার। সেখানে থাইল্যান্ডের মানুষের ব্যয় ৪৩৮ ডলার। তবে এশিয়ায় বাজার বাড়ছে। সুতরাং দেশে তো বটেই, রপ্তানিতেও ভালো সুযোগ আছে।’
সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর বলেন, ‘জুতার ক্ষেত্রে চীন ইতিমধ্যে তাদের বাজার হারাতে শুরু করেছে। ভিয়েতনাম কম মূল্যে শ্রমিকের যে সুবিধা পেত, তা এখন সেভাবে পাচ্ছে না। তাতে আমাদের ভালো করার সুযোগ তৈরি হচ্ছে।’
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেন, ‘সীমাবদ্ধতার মধ্যেও আমাদের ভালো করার সুযোগ আছে। এ ক্ষেত্রে সরকারের তরফ থেকে নীতিসহায়তার ব্যাপারটি আমরা সময়ে–সময়ে বিবেচনা করছি। বিনিয়োগকারীরা এগিয়ে এলে পরিস্থিতির আশু পরিবর্তন হবে।’
অনুষ্ঠানে বাণিজ্যসচিব তপন কান্তি ঘোষ, ব্যবসায়ী সংগঠন এমসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম, তুরস্ক–বাংলাদেশ ব্যবসায়িক কাউন্সিলের চেয়ারম্যান হেদায়াত অনুর ওজদেন, মেরিকো বাংলাদেশের এমডি রাজেত দিবাকর ও বাংলাদেশ সাপ্লাই চেইন সোসাইটির সভাপতি নকিব খান উপস্থিত ছিলেন।