অ্যামচেম অ্যাওয়ার্ড পেলেন ৩২ সাংবাদিক

অ্যাওয়ার্ড বিজয়ীদের নাম ঘোষণা উপলক্ষে অনলাইনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারীরা।
অ্যামচেমের সৌজন্যে

করোনাকালের সাংবাদিকতা ও ব্যবসা-বাণিজ্য সংক্রান্ত প্রতিবেদনের জন্য আমেরিকান চেম্বার অব কমার্স ইন বাংলাদেশ (অ্যামচেম) অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন ৩২ জন সাংবাদিক। আজ রোববার দুপুরে আনুষ্ঠানিকভাবে ‘অ্যামচেম ফ্রন্টলাইন জার্নালিজম অ্যাওয়ার্ড’ বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করা হয়। প্রথম আলোর বাণিজ্য সম্পাদক সুজয় মহাজনও এ অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন। গত বছরের ৮ জুন প্রকাশিত ‘করোনায় কর্মীবান্ধব এক শিল্পোদ্যোক্তা: দুই হাজার কর্মীর ভার নিলেন তিনি’ প্রতিবেদনের জন্য সুজয় মহাজন এ অ্যাওয়ার্ড জিতেছেন। গত বছরের ১ মার্চ থেকে ৩০ আগস্টের মধ্যে প্রকাশিত ও প্রচারিত প্রতিবেদনকে এ অ্যাওয়ার্ডের জন্য বিবেচনায় নেওয়া হয়। অ্যাওয়ার্ডের জন্য প্রতিবেদন সংগ্রহ করা হয় গত সেপ্টেম্বরে।  

গত বছরের ১ মার্চ থেকে ৩০ আগস্টের মধ্যে প্রকাশিত ও প্রচারিত প্রতিবেদনকে এ অ্যাওয়ার্ডের জন্য বিবেচনায় নেওয়া হয়। অ্যাওয়ার্ডের জন্য প্রতিবেদন সংগ্রহ করা হয় গত সেপ্টেম্বরে।

অ্যাওয়ার্ড বিজয়ীদের নাম ঘোষণা উপলক্ষে আজ অনলাইনে অ্যামচেমের পক্ষ থেকে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। সেখানে অ্যামচেমের পক্ষে সংগঠনটির ভাইস চেয়ারম্যান ও মাস্টারকার্ড বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেন।
অ্যামচেম সভাপতি সৈয়দ এরশাদ আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন, বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত আর্ল রবার্ট মিলার। অনুষ্ঠানে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন মাস্টহেড পিআরের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী জিয়াউদ্দিন আদিল। অতিথিরা বিজয়ীদের অভিনন্দন জানান। পাশাপাশি তাঁরা করোনায় মারা যাওয়া সাংবাদিকদের কথা স্মরণ করে তাঁদের আত্মার শান্তি কামনা করেন।

অনুষ্ঠানে জানানো হয়, ছাপা কাগজ, অনলাইন, টেলিভিশন মিলিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যম থেকে শতাধিক আবেদন জমা পড়ে। সেগুলোর মধ্য থেকে বিচারকদের রায়ে ৩০টি গণমাধ্যমের ৩২ জন সাংবাদিককে চূড়ান্তভাবে মনোনীত করা হয়। অ্যাওয়ার্ড বিজয়ীদের মধ্যে রয়েছেন এটিএন বাংলার শারফুল আলম, এটিএন নিউজের সাব্বির আহমেদ, বাংলা ট্রিবিউনের সাদ্দিফ অভি, বাংলাভিশনের তাইমুর রশিদ, বাংলাদেশ প্রতিদিনের মানিক মুনতাসির, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বিএসএস) মাজহারুল আনোয়ার খান, বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর ডটকমের শাহেদ আলী, বিডিনিউজটোয়েন্টিফোর ডটকমের কাজী নাফিয়া রহমান, বৈশাখী টেলিভিশনের লাবণী গুহ রায়, বণিক বার্তার মনজুরুল ইসলাম, চ্যানেল টোয়েন্টিফোরের জিনিয়া কবির ও আজিম খান, চ্যানেল আইয়ের লুৎফর রহমান ভূঁইয়া, দৈনিক জনকণ্ঠের ফিরোজ মান্না, ডিবিসি নিউজের বিকাশ কুমার বিশ্বাস, ঢাকা ট্রিবিউনের বিলকিস ইরানি, একাত্তর টেলিভিশনের মেহেদি হাসান, জিটিভির রাজু আহমেদ, যমুনা টিভির আহমেদ রেজা, একুশে টিভির মেহেদি হাসান, যুগান্তরের মিজানুর রহমান চৌধুরী, কালের কণ্ঠের মাসুদ রুমী, মাছরাঙা টেলিভিশনের শাহদাত হোসেন, নিউজ টোয়েন্টিফোরের মো. কামরুজ্জামান, দৈনিক সমকালের রাজবংশী রায়, সময় টেলিভিশনের মোজাহিদুল ইসলাম, বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের আব্বাস উদ্দিন, দৈনিক ইত্তেফাকের জামাল উদ্দিন, দ্য ডেইলি স্টারের মোহাম্মদ রেফায়েত উল্লাহ, ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেসের মুনিরা মুন্নী ও সাইফ উদ্দিন খোন্দকার।