রোববার ব্যাংক ও শেয়ারবাজারে লেনদেন বন্ধ
করোনার সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে চলমান কঠোর বিধিনিষেধে রোববার ব্যাংক ও শেয়ারবাজারের লেনদেন বন্ধ থাকবে। তবে সোমবার থেকে যথারীতি ব্যাংক ও শেয়ারবাজারের লেনদেন চালু থাকবে।
বাংলাদেশ ব্যাংক গত বৃহস্পতিবার এ–সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে। এর ফলে শুক্রবার থেকে রোববার টানা তিন দিন ব্যাংক ও শেয়ারবাজার বন্ধ। চলমান বিধিনিষেধের কারণে গত সপ্তাহের রবি ও বুধবারও ব্যাংক বন্ধ ছিল।
বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে, আগামী সোম ও মঙ্গলবার ব্যাংকের লেনদেন চলবে সকাল ১০টা থেকে ৩টা পর্যন্ত। আর ব্যাংক খোলা থাকবে বিকেল সাড়ে চারটা পর্যন্ত। আর শেয়ারবাজারে লেনদেন চলবে সকাল ১০টা থেকে বেলা আড়াইটা পর্যন্ত। এর মাধ্যমে শেয়ারবাজার আবারও সাড়ে চার ঘণ্টার পূর্ণাঙ্গ লেনদেন সময়ে ফিরে যাচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, কঠোরভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীমিতসংখ্যক লোকবল দিয়ে ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করা যাবে। ব্যাংকের যেসব শাখা খোলা রাখা প্রয়োজন, শুধু সেগুলো খোলা রাখলে চলবে।
করোনার সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় গত ২৮ জুন সীমিত ও পরে ১ জুলাই কঠোর বিধিনিষেধ শুরু হয়। তারপর ৪ জুলাই রোববার ব্যাংকের লেনদেন বন্ধ ছিল। পরের রোববার অর্থাৎ ১১ জুলাইও ব্যাংকের শাখা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক।
ওই সময় রোববারের পরিবর্তে মঙ্গলবার ব্যাংক বন্ধ রাখার পক্ষে ছিলেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনেক কর্মকর্তা। তাঁদের যুক্তি, এতে সপ্তাহের মাঝামাঝি সময় বন্ধ থাকত। গ্রাহকের সেবায় তেমন সমস্যা হতো না। আর রোববার বন্ধ রাখায় টানা তিন দিন ব্যাংক সেবা থেকে বঞ্চিত থাকবেন গ্রাহকেরা। তবে শেষ পর্যন্ত এ যুক্তি টেকেনি।
কেন ব্যাংক বন্ধ রাখার জন্য রোববারকে বেছে নেওয়া হলো, সে বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, সাধারণ গ্রাহক নয়, মূলত বৈদেশিক বাণিজ্য স্বাভাবিক রাখতেই বিধিনিষেধের মধ্যে ব্যাংক খোলা রাখা হচ্ছে। এ সময় পোশাকসহ বিভিন্ন শিল্প, কলকারখানাও খোলা আছে। যেসব দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ক আছে, ওই দেশগুলোতে শনি ও রোববার ছুটির দিন। ফলে ব্যাংক খোলা থাকলেও রোববার লেনদেন নিষ্পত্তি হয় না। তাই ছুটির জন্য রোববারকে বেছে নেওয়া হয়েছে।
সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী, চলমান বিধিনিষেধ ১০ আগস্ট শেষ হবে। নতুন করে বিধিনিষেধ বাড়ানো না হলে গত সপ্তাহের মতো আগামী বুধবার ব্যাংক ও শেয়ারবাজারের লেনদেন বন্ধ থাকার সম্ভাবনা নেই।
যেসব দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ক আছে, ওই দেশগুলোতে শনি ও রোববার ছুটির দিন। ফলে ব্যাংক খোলা থাকলেও রোববার লেনদেন নিষ্পত্তি হয় না। তাই ছুটির জন্য রোববারকে বেছে নেওয়া হয়েছে।
করোনার সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় গত ২৮ জুন সীমিত ও পরে ১ জুলাই কঠোর বিধিনিষেধ শুরু হয়। তারপর ৪ জুলাই রোববার ব্যাংকের লেনদেন বন্ধ ছিল। পরের রোববার অর্থাৎ ১১ জুলাইও ব্যাংকের শাখা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক।
ওই সময় রোববারের পরিবর্তে মঙ্গলবার ব্যাংক বন্ধ রাখার পক্ষে ছিলেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনেক কর্মকর্তা। তাঁদের যুক্তি, এতে সপ্তাহের মাঝামাঝি সময় বন্ধ থাকত। গ্রাহকের সেবায় তেমন সমস্যা হতো না। আর রোববার বন্ধ রাখায় টানা তিন দিন ব্যাংক সেবা থেকে বঞ্চিত থাকবেন গ্রাহকেরা। তবে শেষ পর্যন্ত এ যুক্তি টেকেনি।
চলমান বিধিনিষেধ ১০ আগস্ট শেষ হবে। নতুন করে বিধিনিষেধ বাড়ানো না হলে গত সপ্তাহের মতো আগামী বুধবার ব্যাংক ও শেয়ারবাজারের লেনদেন বন্ধ থাকার সম্ভাবনা নেই।
কেন ব্যাংক বন্ধ রাখার জন্য রোববারকে বেছে নেওয়া হলো, সে বিষয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, সাধারণ গ্রাহক নয়, মূলত বৈদেশিক বাণিজ্য স্বাভাবিক রাখতেই বিধিনিষেধের মধ্যে ব্যাংক খোলা রাখা হচ্ছে। এ সময় পোশাকসহ বিভিন্ন শিল্প, কলকারখানাও খোলা আছে। যেসব দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্যিক সম্পর্ক আছে, ওই দেশগুলোতে শনি ও রোববার ছুটির দিন। ফলে ব্যাংক খোলা থাকলেও রোববার লেনদেন নিষ্পত্তি হয় না। তাই ছুটির জন্য রোববারকে বেছে নেওয়া হয়েছে।
সরকারের ঘোষণা অনুযায়ী, চলমান বিধিনিষেধ ১০ আগস্ট শেষ হবে। নতুন করে বিধিনিষেধ বাড়ানো না হলে গত সপ্তাহের মতো আগামী বুধবার ব্যাংক ও শেয়ারবাজারের লেনদেন বন্ধ থাকার সম্ভাবনা নেই।