নবম পে-স্কেল বাস্তবায়নের দাবি সরকারি কর্মচারীদের

সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য দিচ্ছেন বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী সংহতি পরিষদের মহাসচিব মো. আমজাদ আলী খান।
ছবি: প্রথম আলো

নবম পে-স্কেল বাস্তবায়ন করাসহ সাত দফা দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী সংহতি পরিষদ। আজ শনিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা মো. আকরাম খাঁ হলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি জানান পরিষদের মহাসচিব মো. আমজাদ আলী খান।

পরিষদের অন্য ছয়টি দাবি হচ্ছে—নবম পে-স্কেল দেওয়ার আগপর্যন্ত দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির বিষয় বিবেচনা করে ৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা দেওয়া, সরকারি কর্মচারীদের আগের মতো তিনটি টাইম স্কেল, সিলেকশন গ্রেড ও বেতন সমতাকরণ পুনর্বহাল করা ও পেনশন–গ্র্যাচুইটির হার বাড়ানো, এক ও অভিন্ন নিয়োগবিধি চালুসহ সচিবালয়ের মতো এর বাইরের সব সরকারি কর্মচারীদের সিলেকশন গ্রেডসহ পদবি ও বেতনবৈষম্য দূর করা, আউটসোর্সিং পদ্ধতি বাতিল করা, সরকারি কর্মচারীদের বিনা সুদে ৩০ থেকে ৫০ লাখ টাকা গৃহনির্মাণ ঋণ দেওয়া, চাকরিতে প্রবেশের সীমা ৩২ এবং অবসর গ্রহণের বয়সসীমা ৬২ বছর করা।

সংবাদ সম্মেলন থেকে বলা হয়, বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী সংহতি পরিষদের এ সাত দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আগামী ১১ মে ১০ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে স্মারকলিপি দেবে।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন পরিষদের সভাপতি মো. মতিউর রহমান, উপদেষ্টা মো. মহিউদ্দিন, মো. বরকত খান, কার্যকরী সভাপতি আসকার ইবনে শায়েখ খাজা, সহসভাপতি মো. ইব্রাহীম প্রমুখ।