এসওএস শিশুপল্লীতে ডিএইচএল কর্মকর্তারা

এসওএস শিশুপল্লীর শিশুদের সঙ্গে ডিএইচএল এক্সপ্রেস ও ডিএইচএল গ্লোবাল ফরোয়ার্ডিং-এর কর্মীরা। ছবি: সংগৃহীত
এসওএস শিশুপল্লীর শিশুদের সঙ্গে ডিএইচএল এক্সপ্রেস ও ডিএইচএল গ্লোবাল ফরোয়ার্ডিং-এর কর্মীরা। ছবি: সংগৃহীত

বিশ্ব ভলান্টিয়ার দিবস-২০১৫ উপলক্ষে বাংলাদেশের ডিএইচএল এক্সপ্রেস ও ডিএইচএল গ্লোবাল ফরোয়ার্ডিং-এর ৫০ কর্মী এসওএস শিশুপল্লীতে ত্রাণ বিতরণসহ নানা স্বেচ্ছাসেবী কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করেন। তাদের এই প্রচেষ্টা সমাজের প্রতি তাদের দায়বদ্ধতা ও প্রতিশ্রুতি পূরণেরই একটি অংশ।
বাংলাদেশের ডিএইচএল এক্সপ্রেস ও ডিএইচএল গ্লোবাল ফরোয়ার্ডিং, বিশ্বের অন্যতম প্রধান পোস্টাল ও ফ্রেইট ফরোয়ার্ডিং লজিস্টিকস গ্রুপ ডয়েচে পোস্ট ডিএইচএল গ্রুপেরই একটি অংশ। এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।
শিশুদের মধ্যে ঈদুল আজহা নিয়ে একটি চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করে ডিএইচএল কর্মীরা। প্রতিযোগিতায় বিজয়ী ছবিটি বাংলাদেশের ডিএইচএল এক্সপ্রেস ও ডিএইচএল গ্লোবাল ফরোয়ার্ডিং উভয় প্রতিষ্ঠানের ঈদের শুভেচ্ছা কার্ডে ব্যবহার করা হয়। ডিএইচএল শিশুপল্লির শিশুদের জন্য ১২৭ সেট স্কুল ইউনিফর্ম কিনে দেয়।
আটটি শিশু আগামী জানুয়ারি মাসে প্রথমবারের মতো স্কুলে যাবে। তাদের জন্য স্কুল ব্যাগ, স্কুলের পোশাকসহ স্কুলে যাওয়ার সব উপকরণের ব্যবস্থা করে ডিএইচএল। ডিএইচএল শিশুপল্লির শিশুদের জন্য নিরাপদ খাবার পানি নিশ্চিত করতে দু’টি পানি পরিশোধন যন্ত্রেরও ব্যবস্থা করে।
এসওএস শিশুপল্লির শিশুরা একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করে। চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের পুরস্কার তুলে দেওয়ার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠান শেষ হয়। বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন ডিএইচএল এক্সপ্রেস বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার ডেসমন্ড কুইয়াহ ও ডিএইচএল গ্লোবাল ফরোয়ার্ডিং-এর কান্ট্রি ম্যানেজার নূরুদ্দিন চৌধুরী। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন শিশুপল্লির প্রকল্প পরিচালক মো. সাইফুল ইসলাম প্রমুখ।