একাদশে ভর্তিতে শেষ ধাপের ফি জমা ১৩ অক্টোবরের মধ্যে

একাদশে ভর্তিতে চতুর্থ ধাপের আবেদনের যাচাই-বাছাই ১০ অক্টোবর এবং ১১ অক্টোবর রাতে ফল প্রকাশ করা হয়
ফাইল ছবি

তিন ধাপে আবেদন করেও কলেজ না-পাওয়া শিক্ষার্থীদের আবার আবেদনের সুযোগ দিয়েছিল আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটি। কমিটি বলছিল, এটি চতুর্থ ও সর্বশেষ ধাপ। এ ধাপে ১০ অক্টোবর যাচাই-বাছাই শেষে ১১ অক্টোবর রাতে ফল প্রকাশ করা হয়। চতুর্থ ধাপে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের আগামীকাল শুক্রবার (১৩ অক্টোবর) রাত আটটার মধ্যে মোবাইল ব্যাংকিং চার্জ বাদে রেজিস্ট্রেশন ফি ৩৩৫ টাকা জমা দিতে হবে।  ওয়েবসাইটে উল্লিখিত অপারেটরের মাধ্যমে ফি জমা দিলে ভর্তির প্রাথমিক নিশ্চায়ন সম্পন্ন হবে। শুধু চতুর্থ ধাপে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন ফি দিতে হবে। এ ধাপের নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি ১৫ অক্টোবরের মধ্যে।

এর আগে ৮ ও ৯ অক্টোবর ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীরা আবেদন করে। ১০ অক্টোবর যাচাই-বাছাই এবং ১১ অক্টোবর রাত আটটটায় ফল প্রকাশ করা হয়। আন্তশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির ‘জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে’ বলা হয়েছিল, শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও বিভিন্ন কলেজের অধ্যক্ষদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে অনলাইনের মাধ্যমে ভর্তির লক্ষ্যে পুনরায় (সর্বশেষ) চতুর্থ ধাপে আবেদনের সুযোগ দেওয়া হয়।

আরও পড়ুন

কলেজে ভর্তি ফি কত

ভর্তির সময় এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে ঢাকা মহানগরে পাঁচ হাজার টাকা সেশন চার্জ ও ভর্তি ফি দিতে হবে শিক্ষার্থীকে। ঢাকা মহানগর ছাড়া অন্য মহানগর এলাকায় তিন হাজার, জেলায় দুই হাজার ও উপজেলা বা মফস্‌সল এলাকায় দেড় হাজার টাকা ভর্তি ফি। এ ছাড়া এমপিওভুক্ত নয়, এমন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা আংশিক এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে উন্নয়ন ফি, সেশন চার্জ ও ভর্তি ফি কত নেওয়া যাবে, সেটি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নীতিমালায় উল্লেখ করা হয়েছে। এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে ঢাকা মহানগরে বাংলা ভার্সনে সাড়ে সাত হাজার ও ইংরেজি ভার্সনে সাড়ে আট হাজার টাকা নেওয়া যাবে।

আরও পড়ুন

ঢাকা মহানগর ছাড়া অন্যান্য মহানগর এলাকায় বাংলা ভার্সনে পাঁচ হাজার ও ইংরেজি ভার্সনে ছয় হাজার টাকা, জেলা পর্যায়ে বাংলা ভার্সনে তিন হাজার ও ইংরেজি ভার্সনে চার হাজার টাকা এবং উপজেলা ও মফস্‌সল এলাকায় বাংলা ভার্সনে আড়াই হাজার ও ইংরেজি ভার্সনে তিন হাজার টাকা নেওয়া যাবে।

এদিকে একাদশ শ্রেণিতে তিন ধাপে আবেদনপ্রক্রিয়া শেষে ভর্তি শুরু হয় গত ২৬ সেপ্টেম্বর। আর ভর্তিপ্রক্রিয়া শেষ হয় ৫ অক্টোবরে। ক্লাস শুরু হয় ৮ অক্টোবরে।

গত ২৮ জুলাই এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়। এতে ১১টি শিক্ষা বোর্ডে মোট পরীক্ষার্থী ছিল ২০ লাখ ৪১ হাজার ৪৫০ জন। এর মধ্যে পাস করেছে ১৬ লাখ ৪১ হাজার ১৪০ জন। ভর্তিবিষয়ক যেকোনো তথ্যের জন্য ওয়েবসাইট

আরও পড়ুন