নিটোরে ফিজিওথেরাপি প্রথম বর্ষে ভর্তি আবেদন শুরু

নিটোরে ফিজিওথেরাপি প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, পরীক্ষা ৪ জুন

২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসা অনুষদের অধীনে জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (নিটোর) বিএসসি ইন ফিজিওথেরাপি কোর্সের প্রথম বর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তির আবেদন আজ শনিবার থেকে শুরু হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। আগামী ১৭ মে (রাত ১২টা) পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন শিক্ষার্থীরা।

ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের যোগ্যতা

*বাংলাদেশের যেকোনো শিক্ষা বোর্ড অথবা মাদ্রাসা বোর্ড অথবা দেশের বাইরে যেকোনো স্বীকৃত বোর্ড অথবা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এসএসসি ও এইচএসসি অথবা সমমানের পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগে পদার্থ, রসায়ন জীববিজ্ঞানসহ উভয় পরীক্ষায় মোট জিপিএ ৮ পয়েন্ট থাকতে হবে। এ ছাড়া আলাদাভাবে ন্যূনতম ৩.৫ পয়েন্ট থাকতে হবে।
*ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর প্রার্থীদের ক্ষেত্রে মোট জিপিএ ৭ পয়েন্ট এবং আলাদাভাবে ন্যূনতম জিপিএ ৩ থাকতে হবে।

*২০১৭ সালের পূর্বে এসএসসি এবং ২০১৯ সালের পূর্বে এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবেন না।

নিটোরে ফিজিওথেরাপি প্রথম বর্ষে ভর্তি আবেদন শুরু

আবেদনের পদ্ধতি

আগ্রহী প্রার্থীরা http://nitorbd.bigmsoft.com –এর মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। আবেদন ফি ১০০০ টাকা। আগামী ২৯ মে থেকে ৩ জুনের মধ্যে প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে শিক্ষার্থীদের।

ভর্তি পরীক্ষা

৪ জুন (শুক্রবার), ২০২১ সকাল ১০টায়। পরীক্ষার সময় ১ ঘণ্টা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব একাডেমি (সাবেক আগারগাঁও তালতলা সরকারি কলোনি স্কুল অ্যান্ড মহিলা কলেজ), আগারগাঁও শেরেবাংলা নগর, ঢাকায় ভর্তি পরীক্ষা হবে।

ভর্তি পরীক্ষার নম্বর বণ্টন

ভর্তি পরীক্ষা ১০০ নম্বরের এমসিকিউ পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে। যার মধ্যে পদার্থবিজ্ঞানে ৩০ নম্বর, রসায়নে ৩০ নম্বর, জীববিজ্ঞানে ৩০ এবং ইংরেজি ও সাধারণ জ্ঞানে ১০ নম্বর। প্রতিটি সঠিক উত্তরের জন্য ১ নম্বর এবং ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কাটা হবে।

মেধাতালিকা কীভাবে

এ ছাড়া প্রার্থীদের এসএসসিতে প্রাপ্ত গ্রেডিংয়ের সঙ্গে ৮ এবং এইচএসসিতে প্রাপ্ত গ্রেডিংয়ের সঙ্গে ১২ গুণ করে ভর্তি পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরসহ মেধাতালিকা প্রস্তুত করা হবে। প্রাপ্ত নম্বর সমান হলে এইচএসসি পরীক্ষায় পদার্থ, রসায়ন ও জীববিজ্ঞানে প্রাপ্ত মোট পয়েন্টের ভিত্তিতে প্রার্থী নির্বাচন করা হবে।

আসনসংখ্যা

৪০টি। এর মধ্যে ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর প্রার্থীদের জন্য ১টি আসন এবং মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য ২টি আসন সংরক্ষিত থাকবে।