বাদ পড়া শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তির তথ্য সার্ভারে দেওয়া যাবে শনিবার পর্যন্ত

ফাইল ছবি

উপবৃত্তি পাওয়া ষষ্ঠ  ও একাদশ শ্রেণির অনেক শিক্ষার্থী তাদের তথ্য সার্ভারে অন্তর্ভুক্ত করতে পারেনি। উপবৃত্তিযোগ্য যেসব শিক্ষার্থী তথ্য দিতে পারেনি, তাদের তথ্য আবার অন্তর্ভুক্ত করার সুযোগ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর। ২৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের তথ্য এইচএসপি-এমআইএস সফটওয়্যারে অন্তর্ভুক্ত করা যাবে। এ সময়ের মধ্যে এরই মধ্যে এন্ট্রি করা শিক্ষার্থীদের তথ্যও সংশোধন করা যাবে। এ সময়ে শিক্ষার্থীদের কোনা তথ্য ভুল থাকলে তা সংশোধন, অভিভাবকদের এনআইডি নম্বর সংযোজন ও বাদ পড়া শিক্ষার্থীদের তথ্য এন্ট্রি করা যাবে।

গতকাল সোমবার (২১ ডিসেম্বর) মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর থেকে এসব তথ্য জানিয়ে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাদের কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে।

গত ২২ নভেম্বর ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তিকৃত ও ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে একাদশ শ্রেণিতে তথ্য এইচএসপি-এমআইএস সার্ভারে অন্তর্ভুক্তি ও সংশোধন করতে বলা হয়েছিল। কিন্তু কিছু কিছু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এ সময়ের মধ্যে শিক্ষার্থীদের তথ্য এন্ট্রি করতে পারেনি।

অনেকে আংশিক এন্ট্রি করেছে। অনেকেই সফটওয়্যারে তথ্য এন্ট্রির সুযোগ চাচ্ছে। অবশেষে তাদের তথ্য অন্তর্ভুক্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

অধিদপ্তরের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, সব শিক্ষার্থীর তথ্যের সঠিকতা নিশ্চিত করতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আবার এন্ট্রিকৃত তথ্য পাঠানো হয়েছে। বাদ পড়া শিক্ষার্থীদের তথ্য এন্ট্রির জন্য এমআইএস সক্রিয় করা হয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সব তথ্য যাচাই করে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে পাঠাবে। শিক্ষা কর্মকর্তারা তা দ্রুত যাচাই-বাছাই করে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্টে পাঠাবেন।

২১ থেকে ২৬ ডিসেম্বরের মধ্যে শিক্ষার্থীদের ভুল তথ্য সংশোধন, অভিভাবকদের এনআইডি নম্বর সংযোজন ও বাদপড়া শিক্ষার্থীদের তথ্য এন্ট্রি করা যাবে। উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের যাচাইয়ের জন্য ২৭ থেকে ৩০ ডিসেম্বর পর্যন্ত এইচএসপি-এমআইএস সক্রিয় রাখা হবে। এ সময়ের মধ্যে শিক্ষার্থীদের তথ্য সংশোধন ও এন্ট্রি করতে বলা হয়েছে।