তৃতীয় অধ্যায়
কথা বলার সময়ে আমরা মাঝেমধ্যে থামি। এই থামার মাধ্যমে কথার অর্থ স্পষ্ট হয়। কথাকে লিখিত রূপ দেওয়ার সময়ে এ থামানো বোঝানার জন্য কিছু সংকেত ব্যবহার করা হয়। এসব সংকেতের নাম যতিচিহ্ন।
যেমন: দাঁড়ি (।), কমা (,), সেমিকোলন (;), প্রশ্নচিহ্ন (?), বিস্ময়চিহ্ন (!), ড্যাশ (-) ইত্যাদি।
থামার পাশাপাশি যতিচিহ্ন কণ্ঠস্বরের ওঠা-নামাকেও নির্দেশ করে।
যেমন: প্রশ্নচিহ্ন (?) ও বিস্ময়চিহ্ন (!)।
যেমন: তুমি উটপাখি দেখেছ? তুমি উটপাখি দেখেছ! এখানে প্রথম বাক্যটি প্রশ্ন বোঝাচ্ছে, পরের বাক্যটি বিস্ময় বোঝাচ্ছে।
জাহেদ হোসেন, সিনিয়র শিক্ষক, বিয়াম মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঢাকা