সংক্ষেপে জেনে রাখি - প্লাজমিড, আইসোবার, আইসোটোন, গ্রিন কেমিস্ট্রি

প্লাজমিড

প্লাজমিড হচ্ছে ছোট ডিএনএ অণু, যা একটি কোষে থাকে কিন্তু ক্রোমোজমাল ডিএনএ থেকে আলাদা থাকে। এটি নিজে নিজেকে প্রতিলিপন করতে পারে। প্রকৃতপক্ষে ব্যাকটেরিয়ার ক্রোমোজোম বহির্ভূত বৃত্তাকার ডিএনএ অণুই হলো প্লাজমিড। যুক্তরাষ্ট্রের আণবিক জীববিজ্ঞানী জোসুয়া লেডারবার্গ ১৯৫২ সালে প্রথম প্লাজমিড শনাক্ত করেন।

আইসোবার

যেসব পরমাণুর ভরসংখ্যা সমান, কিন্তু প্রোটন ও নিউট্রনের সংখ্যা ভিন্ন, তাদের পরস্পরকে আইসোবার বলে। আইসোবারগুলো ভিন্ন ভিন্ন মৌলের একই ভরবিশিষ্ট পরমাণু। আইসোবারের ভৌত ও রাসায়নিক ধর্ম ভিন্ন হয়।

আইসোটোন

যেসব পরমাণুর নিউট্রনের সংখ্যা (n) সমান, কিন্তু পারমাণবিক সংখ্যা (p) ও ভরসংখ্যা (p+n) ভিন্ন, তাদের পরস্পরকে আইসোটোন বলে। আইসোটোন ভিন্ন ভিন্ন মৌলের একই নিউট্রনসংখ্যাবিশিষ্ট পরমাণু। আইসোটোনের ভৌত ও রাসায়নিক ধর্ম ভিন্ন হয়।

গ্রিন কেমিস্ট্রি

যে রসায়নের মাধ্যমে রাসায়নিক পদার্থের উৎপাদনপ্রক্রিয়া এমনভাবে নকশা করা হয়, যাতে ক্ষতিকর রাসায়নিক পদার্থের উৎপাদন হ্রাস বা বন্ধ করা যায়, তাকে গ্রিন কেমিস্ট্রি বলে। ১৯৯১ সালে পাউল টি অ্যানাসতাস এবং জন সি ওয়ার্নার সবুজ রসায়নের নীতিমালা প্রণয়ন করেন।

আরও পড়ুন