মানবধর্ম
৩১. জল পাত্র অনুসারে ভিন্ন জানায় কেন?
ক. জল বর্ণহীন খ. জল পবিত্র
গ. জল কুয়োয় থাকে ঘ. জল নানা বর্ণের
৩২. ‘মানবধর্ম’ কবিতার মূল প্রতিপাদ্য বিষয় কী?
ক. অভেদ জাতি খ. গোত্রের ভেদ
গ. বংশের গৌরব ঘ. ধর্মের ভিন্নতা
৩৩. ‘সব লোকে কয় লালন কী জাত সংসারে’। সব লোকে এ প্রশ্ন করে কেন?
ক. মনুষ্যধর্মই মূলকথা, তারা তা জানে না বলে
খ. জাতপাত নিয়ে বাড়াবাড়ি করে বলে
গ. মানুষের চেয়ে সম্প্রদায়ের পরিচয় বড় ভেবে
ঘ. ধর্মীয় শাস্ত্র সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করেছে বলে
৩৪. লালন শাহ ‘মানবধর্ম’ কবিতায় জাতের চেয়ে মানবধর্মকে বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন কেন?
ক. ধর্মশাস্ত্রে বিশেষ জ্ঞানার্জন করায়
খ. সহস্রাধিক গান সৃষ্টি করেছেন বলে
গ. সিরাজ সাঁইয়ের শিষ্য হওয়ায়
ঘ. সর্বদা চিন্তা ও সাধনা মানব নিয়ে করায়
৩৫. ‘মূলে এক জল, সে যে ভিন্ন নয়।’ এখানে ‘মূলে’ শব্দটি দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে?
ক. প্রকৃত স্বরূপে
খ. ধর্ম পরিচয়ে
গ. পাত্র অনুসারে
ঘ. বর্ণ পরিচয়ে
৩৬. ‘যাওয়া কিংবা আসার বেলায় জেতের চিহ্ন রয় কার রে।’ এখানে ‘যাওয়া-আসা’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
ক. অসুখ-বিসুখ খ. মালা-তসবি
গ. কুয়ো-গঙ্গা ঘ. জন্ম-মৃত্যু
৩৭. ‘জগৎ বেড়ে জেতের কথা, লোকে গৌরব করে যথা তথা’ - লোকে গৌরব করে কেন?
ক. অজ্ঞ বলে
খ. বংশগৌরবের প্রভাব
গ. আধ্যাত্মবাদী হওয়ায়
ঘ. সাধনহীন বলে
৩৮. ‘লালন সে জেতের ফাতা বিকিয়েছে সাত বাজারে।’ এখানে ‘বিকিয়েছে’ দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে?
ক. অন্তরে স্থান দেওয়া
খ. গুরুত্বহীন মনে করা
গ. ব্যবসায় যোগ দেওয়া
ঘ. বংশের গৌরব করা
৩৯. ‘জন্ম হোক যথা তথা, কর্ম হোক ভালো’ ‘মানবধর্ম’ কবিতার কোন বক্তব্য উক্তিটিতে ফুটে উঠেছে?
ক. জন্মকুল গুরুত্বহীন
খ. ধর্ম মূল্যবান
গ. জাত গুরুত্বপূর্ণ
ঘ. কর্ম অপ্রয়োজনীয়
৪০. মানবধর্ম কবিতায় ‘মালা’ ও ‘তসবি’ কোন অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে?
ক. উপাদান খ. প্রতীক
গ. যন্ত্র ঘ. বস্তু
সঠিক উত্তর
মানবধর্ম: ৩১.ক ৩২.ক ৩৩.ক ৩৪.ক ৩৫.ক ৩৬.ঘ ৩৭.ক ৩৮.খ ৩৯.ক ৪০.খ
মো. সুজাউদ দৌলা, সহকারী অধ্যাপক, রাজউক উত্তরা মডেল কলেজ, ঢাকা