প্রাথমিক বিজ্ঞান | প্রশ্নোত্তর

অধ্যায় ২

শূন্যস্থান পূরণ

প্রশ্ন: জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহারই প্রধান উৎস।

উত্তর: দূষণের

প্রশ্ন: পরিবেশের বেশির ভাগ দূষণ মানুষের দৈনন্দিন ফলে হয়ে থাকে।

উত্তর: কর্মকাণ্ডের

প্রশ্ন: দূষণের ফলে মানুষ, জীবজন্তু ও পরিবেশের ব্যাপক হয়।

উত্তর: ক্ষতি

প্রশ্ন: যেখানে-সেখানে ময়লা ফেলা এবং মলমূত্র ত্যাগের ফলে বাতাসে ছড়ায়।

উত্তর: দুর্গন্ধ

প্রশ্ন: পানিদূষণের ফলে জলজ শৃঙ্খলে ব্যাঘাত ঘটে।

উত্তর: খাদ্য

প্রশ্ন: গাড়িতে চড়ার পরিবর্তে হেঁটে আমরা প্রাকৃতিক সম্পদ করতে পারি।

উত্তর: সংরক্ষণ

প্রশ্ন: শব্দদূষণ মানুষ ও জীবজন্তুর স্বাস্থ্যের সাধন করে।

উত্তর: ক্ষতি

প্রশ্ন: বিনা প্রয়োজনে বাজিয়ে মানুষ শব্দদূষণ করে।

উত্তর: হর্ন

প্রশ্ন: কলকারখানার যন্ত্রপাতির ব্যবহার শব্দদূষণের কারণ।

উত্তর: বড় বড়

প্রশ্ন: শব্দদূষণ মানুষের ও শারীরিক সমস্যার সৃষ্টি করছে।

উত্তর: মানসিক

প্রশ্ন: শব্দদূষণের ফলে মানুষের হ্রাস পায়।

উত্তর: কর্মক্ষমতা

সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন

প্রশ্ন: পরিবেশদূষণ বলতে কী বোঝো?

উত্তর: বেঁচে থাকার জন্য পরিবেশকে নানাভাবে ব্যবহার করা হয়। ফলে পরিবেশে বিভিন্ন পরিবর্তন ঘটে। এই পরিবেশ যখন জীবের জন্য ক্ষতিকর তখন তাকে পরিবেশদূষণ বলে। বিভিন্ন ক্ষতিকর ও বিষাক্ত পদার্থ পরিবেশে মিশে পরিবেশকে দূষিত করে।

প্রশ্ন: বায়ুদূষণের ফলে কী হয়?

উত্তর: বায়ুদূষণের ফলে পরিবেশের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব পড়ে। যেমন পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়, অ্যাসিড বৃষ্টি হয়। এ ছাড়া মানুষ ফুসফুসের ক্যানসার, শ্বাসকষ্টজনিত রোগসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়।

প্রশ্ন: পরিবেশদূষণগুলো কী কী?

উত্তর: পরিবেশ দূষণ হলো চার ধরনের—

১. বায়ুদূষণ ২. পানিদূষণ ৩. মাটিদূষণ ৪. শব্দদূষণ

প্রশ্ন: পরিবেশদূষণের উত্সসমূহ কী?

উত্তর: পরিবেশদূষণের প্রধান কারণ হলো শিল্পায়ন। শিল্পকারখানা সচল রাখতে বিভিন্ন ধরনের জীবাশ্ম জ্বালানি—যেমন তেল, গ্যাস, কয়লা ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়। এই জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহারই পরিবেশ দূষণের প্রধান উত্স। এ ছাড়া যেখানে-সেখানে ময়লা আবর্জনা ফেলা, মলমূত্র ত্যাগ করা, কফ, থুতু হাসপাতালের বর্জ্য ফেলা পরিবেশদূষণের উত্স।

প্রশ্ন: পরিবেশ সংরক্ষণের পাঁচটি উপায় লেখো।

উত্তর: পরিবেশ সংরক্ষণের পাঁচটি উপায় হলো—

১. প্রাকৃতিক সম্পদের ব্যবহার কমানো।

২. গাড়ির ধোঁয়া নিয়ন্ত্রণ করা, গাড়ি কম ব্যবহার করে পায়ে হাঁটার অভ্যাস করা।

৩. কলকারখানার বর্জ্য, রাসায়নিক পদার্থ ইত্যাদি পরিশোধন করে বাইরে ফেলতে হবে।

৪. ময়লা-আবর্জনা নির্দিষ্ট স্থানে ফেলা।

৫. মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করা।

বাকি অংশ ছাপা হবে আগামীকাল