পড়শী। অন্যতম জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী। এবার উচ্চমাধ্যমিক পাস করেছেন।
‘তারকার টি-টোয়েন্টি’ বিভাগে আজকের অতিথি তিনি।

স্ট্রেট বল
যে প্রশ্নটা শুনতে শুনতে ক্লান্ত।
‘গান কীভাবে শেখা হলো?’ এই প্রশ্নটা সবচেয়ে বেশি শুনেছি। উত্তর দিতে দিতেও ক্লান্ত হয়ে গেছি।
বেড়াতে যাওয়ার সবচেয়ে প্রিয় জায়গা।
গ্রামের কাছাকাছি যেতে ভালো লাগে।
ফেসবুকে এখন আমার ভক্তসংখ্যা।
৪৫ লাখের বেশি।
পড়শী ৪...?
আমার তিনটা একক অ্যালবাম আছে। পড়শী ১, পড়শী ২ ও পড়শী ৩। পরের অ্যালবাম হয়তো আগামী বছর আসবে।
গুগলি
কে আমার ‘পড়শী’ হলে ধন্য হতাম?
রুনা লায়লা ম্যাডাম। ইশ্! কত্ত ভালো হতো! সুযোগ পেলেই তাঁর কাছ থেকে পরামর্শ নিতাম।
সিনেমায় নায়িকা হলে নায়ক হিসেবে যাকে চাই
সিদ্ধার্থ মালহোত্রা।
এক দিনের প্রধানমন্ত্রী হলে...
সবার আগে যানজট দূর করতাম। (আমার পোষা ভূতটা নিশ্চয়ই এই কাজে সাহায্য করতে পারত!)
আমার যদি একটা পোষা ভূত থাকত।
আমার খুব ভূতের সঙ্গে দেখা করার শখ! যদি সত্যিই একটা পোষা ভূত থাকত, দারুণ হতো। আমি অনেক বেশি কথা বলি। আর কেউ না হোক, ভূতটা নিশ্চয়ই আমার সব কথা শুনত।
ফুল টস
যে গানের পেছনে শ্রম সবচেয়ে বেশি।
‘জনম জনম’ গানটার মিউজিক ভিডিওর শুটিং করতে আমরা দার্জিলিং গিয়েছিলাম। জঙ্গলের ভেতরে একটা কটেজে ছিলাম। সেখানে রাতে হাতির আক্রমণের ভয় ছিল। সারা রাত ঘুমানোর সুযোগ হয়নি। সকালে উঠেই আবার মেকআপ করে পাহাড়ের একদম ওপরে উঠে শুটিং...খুব কষ্ট হয়েছে কাজটা করতে। তবে মজাও পেয়েছি।
আয়নায় যখন নিজেকে দেখি।
মাঝে মাঝে ভাবি, আমার চুলটা আরেকটু বড় হলে ভালো হতো।
যে কথা চিৎকার করে বলতে চাই।
‘চলো, সবাই সবার ভালো চাই’।
একদিন রাস্তায় নেমে যদি দেখি, কেউ আমাকে চিনতে পারছে না।
পুরান ঢাকার রাস্তার পাশের দোকানগুলো থেকে শুরু করে বড় বড় শপিং মল, সব ঘুরে বেড়াতাম।
পাওয়ার প্লে
সবচেয়ে প্রিয় সহশিল্পী
যাদের সঙ্গে কাজ করেছি তারা সবাই প্রিয়।
নিজের যে গানের সঙ্গে নাচতে ইচ্ছা করে।
‘লজ্জা’ আর ‘বড় একা’।
আমার সম্পর্কে একটা গোপন কথা।
আমি ছবি আঁকি। আর আমি খুব ঘরকুনো, বাসায় থাকতে ভালো লাগে।
ঝুম বৃষ্টি নাকি মেঘলা আকাশ?
আমার প্রিয় মেঘলা আকাশ। ঝুম বৃষ্টি মানেই তো অঝোর কান্না। আর মেঘলা আকাশ মানে কান্নাটা চেপে রাখা। দুঃখ লুকিয়ে রাখার মধ্যে একটা ‘আর্ট’ আছে।
বাউন্সার
শিল্পী হিসেবে নিজেকে দশে...?
ছয় দিব।
যে ভুল শুধরাতে চাই।
তেমন কোনো ভুল নেই। আমার ভুলগুলো ছোট ছোট। বড় ভুল করার সুযোগই পাই না। কারণ, মা আমাকে সব সময় দেখে রাখেন। আমার সব কথা আম্মুর সঙ্গে শেয়ার করি।
মানুষের মুখে যে কথা শুনতে ভালো লাগে না।
না জেনেই অনেকে অনেক কথা বলে। যেমন, ‘ও...পড়শীর ফেসবুকে লাইক তো সব কেনা!’
আমার ফেসবুক ভক্তদের জন্য...
ফেসবুকে থাক বা না থাক, আমার কাছে ভক্ত ভক্তই। ফেসবুকে আমার ফ্যান পেজের সঙ্গে যাঁরা যুক্ত আছেন, তাঁদের সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ হয়। তাঁরা নিয়মিত আমার আপডেট পান। এটা একটা ভালো দিক।