যা পেয়েছেন, তাতেই খুশি লারা

লারা দত্ত। ইনস্টাগ্রাম থেকে

২০০৩ সালে অক্ষয় কুমারের সঙ্গে ‘আন্দাজ’ ছবির মাধ্যমে বলিউডে পা রেখেছিলেন লারা দত্ত। সে হিসাবে অভিনয়জীবনের ২০ বছর পার করে ফেলেছেন এই সাবেক বিশ্বসুন্দরী। এত বছরের অভিনয়জীবনে তাঁর সফলতা একেবারেই হাতে গোনা।

আরও পড়ুন

আরও সুযোগ পাওয়া কি তাঁর উচিত ছিল? এ প্রশ্নের জবাবে গণমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে লারা বলেছেন, ‘যা পেয়েছি, তাতে সন্তুষ্ট। বরং ২০ বছর পেছনের দিকে তাকালে নিজেকে আমার অত্যন্ত ভাগ্যবতী বলে মনে হয়। কেউ যদি আমাকে জিজ্ঞেস করেন যে পেছনের জীবনে ফিরে আমি কী বদলাতে চাই। আমার উত্তর হবে যে কিছুই বদলাতে চাই না। এই জীবনে যা পেয়েছি, তাতে আমি খুব খুশি। আমি আজ পর্যন্ত যেসব চরিত্রে নিজেকে মেলে ধরার সুযোগ পেয়েছি আর এখনো নিজেকে মেলে ধরছি, তাতে আমি ভীষণই খুশি। জীবনের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ।’

ওটিটির ময়দানে এখন একের পর এক ইনিংস খেলছেন লারা দত্ত। সম্প্রতি জিও সিনেমায় মুক্তি পেয়েছে তাঁর অভিনীত ‘ইশক–ই–নাদান’।

লারা দত্ত। এএনআই

প্রেমের নানান রং, রূপ নিয়ে নির্মিত হয়েছে এই অ্যানথোলজি ছবি। যেখানে মোহিত রায়নার সঙ্গে জুটি বেঁধেছেন লারা। আগেও একাধিক প্রেমের ছবিতে কাজ করেছেন লারা।

ছবিটি প্রসঙ্গে তাঁর বক্তব্য, ‘এই ছবির চিত্রনাট্য পড়ার সময় গল্পটাকে কেমন যেন তরতাজা মনে হয়েছে।

লারা দত্ত। ইনস্টাগ্রাম থেকে

এখানে ভালোবাসাকে সহজ করে মেলে ধরা হয়েছে। এমন প্রেমের ছবি পর্দায় খুব কম দেখা যায়। নানা কারণে ‘ইশক–ই–নাদান’-এর গল্প আমার মনে ধরেছে খুব।’

লারা আরও বলেছেন, ‘আমি মনে করি, প্রেমের কোনো বয়স নেই। শুধু টিনএজরাই প্রেম করতে পারে, এ রকম কোনো মানে নেই। যেকোনো বয়সে ভালোবাসা হতে পারে। আমার আর মোহিতের সম্পর্ক দিয়ে একটু বেশি বয়সীর প্রেম তুলে ধরা হয়েছে। আর ভালোবাসা সব সময় রোমান্টিক হতে হবে, তারও কোনো মানে নেই।’

লারা দত্ত। ইনস্টাগ্রাম থেকে