গ্রুপ থিয়েটার পরিবার থেকে এসেছেন সাবা। মঞ্চের সঙ্গে তাঁর বন্ধুত্ব বেশি। তিনি বলেন, ‘মঞ্চে আমি বেশি স্বচ্ছন্দ। কিন্তু ধীরে ধীরে ক্যামেরার সঙ্গেও আমার বন্ধুত্ব গাঢ় হচ্ছে। তাই আমাকে আরও বেশি ছবি আর সিরিজে দেখতে পাবেন।’ সাবা মনে করেন, কোভিডের পর বিনোদন দুনিয়ায় কিছুটা বদল এসেছে। তাঁর মতে, ‘নাটকের দর্শক বরাবরই আলাদা। একটু অভিজাত সম্প্রদায়ের মানুষেরা নাটক দেখতে বেশি আসেন। কিন্তু ওটিটি আসার পর সিনেমার দর্শক কমেছে। এখন সবাই ঘরে বসে ছবি বা সিরিজ দেখতে পছন্দ করেন।’

ওটিটির প্রসঙ্গে সাবা আরও বলেন, ‘বড় পর্দায় আমরা অনেক সময় অনেক কিছু দেখানোর সাহস পাই না। আবার ছবির সঙ্গে বক্স অফিস জড়িত থাকে। তাই অনেক সিরিয়াস বিষয় নিয়ে আমরা ছবি নির্মাণ করতে পারি না। ওটিটি আসায় আমরা অনেক সুন্দর আর সিরিয়াস বিষয় পর্দায় তুলে ধরতে পারছি।’

বিনোদন দুনিয়ায় নারী এবং পুরুষ অভিনেতার পারিশ্রমিকের বৈষম্য নিয়ে সোচ্চার সাবা। বলেন, ‘আমাদের ইন্ডাস্ট্রিতে শুধু নয়, বৈষম্য সব ইন্ডাস্ট্রিতেই আছে। সারা দুনিয়ায় সব ক্ষেত্রেই ছেলে আর মেয়েদের মধ্যে কোনো সমতা নেই।’
সামনে মুক্তি পেতে চলেছে সাবা অভিনীত ওয়েব সিরিজ ‘রকেট বয়েজ টু’। এই সিরিজের প্রচারণা নিয়ে এখন তাঁর দম ফেলার সময় নেই।