কঙ্গনার প্রথম চুমুর অনুভূতি
নিজের প্রথম চুমুর অনুভূতি নিয়ে কঙ্গনা বলেছেন, ‘প্রথম চুমুর অনুভূতি একদমই ম্যাজিক্যাল ছিল না। তখন আমি কিছুই জানতাম না, বুঝতাম না। আমি আমার প্রেমিককে চুমু খাওয়ার চেষ্টা করি।
কঙ্গনার কথায়, একদমই ‘ম্যাজিক্যাল’ ছিল না সেই চুমুর অনুভূতি। জীবনের প্রথম ‘ক্রাশ’ নিয়ে কঙ্গনা বলেন, ‘প্রথম ভালোবাসার অনুভূতি আমি পাই আমার এক শিক্ষককে দেখে। আমরা যখন কৈশোর থেকে তারুণ্যে পা রাখি, তখন অনেক শিক্ষকের জন্যই আমাদের হৃদয়ে অন্য রকম অনুভূতি কাজ করে। আমারও তাই হয়েছিল। আসলে ১৫-১৬ বছরের কিশোরদের চেহারায় দাড়ি-গোঁফের রেখা স্পষ্ট হয় না। তাই ওই সময়ে শিক্ষকদের ব্যক্তিত্বই কিশোরীদের বেশি আকর্ষণ করে।’ নিজের অভিজ্ঞতার বয়ান করতে গিয়ে কঙ্গনা বলেন, ‘আমি তখন নবম শ্রেণির ছাত্রী। আমি মনে মনে আমার এক শিক্ষকের প্রেমে পড়ে যাই। ওই সময় “চান্দ ছুপা বাদল ম্যায়” গানটি মুক্তি পেয়েছিল। আমি ওড়না নিয়ে গানটি গাইতাম, আর সেই শিক্ষককে মনে মনে কল্পনা করতাম!’
এ তো গেল একতরফা প্রেমের কথা। একেবারে বাল্যকালের দুই তরফা প্রেম নিয়েও কথা বলেন এই ঠোঁটকাটা অভিনেত্রী। তিনি বলেন, ‘১৭-১৮ বছর বয়সে আমি প্রথম প্রেমের সম্পর্কে জড়াই। তখন আমি চণ্ডীগড়ে থাকতাম। আমার প্রেমিক ছিল ২৮ বছর বয়সী মিষ্টি এক পাঞ্জাবি তরুণ। ও আমাকে দেখে বলেছিল, “তুমি তো বাচ্চা মেয়ে!” এই কথা শুনে আমার হৃদয় ভেঙে গিয়েছিল।’
নিজের অভিজ্ঞতার বয়ান করতে গিয়ে কঙ্গনা বলেন, ‘আমি তখন নবম শ্রেণির ছাত্রী। আমি মনে মনে আমার এক শিক্ষকের প্রেমে পড়ে যাই। ওই সময় “চান্দ ছুপা বাদল ম্যায়” গানটি মুক্তি পেয়েছিল। আমি ওড়না নিয়ে গানটি গাইতাম, আর সেই শিক্ষককে মনে মনে কল্পনা করতাম!’
নিজের প্রথম চুমুর অনুভূতি নিয়ে কঙ্গনা বলেছেন, ‘প্রথম চুমুর অনুভূতি একদমই ম্যাজিক্যাল ছিল না। তখন আমি কিছুই জানতাম না, বুঝতাম না। আমি আমার প্রেমিককে চুমু খাওয়ার চেষ্টা করি। ও আমাকে বলে, “মুখটা তো একটু সরাও...”। কিন্তু আমি তা করতে পারিনি। আসলে ওই সময় আমি হতভম্ব আর আড়ষ্ট হয়ে গিয়েছিলাম। পরে আমি ওকে মেসেজ করে অনুরোধ করি, প্লিজ, আমাকে আর একটা সুযোগ দাও। আমি শিখে নেব। আমি নিজেই নিজের হাতের তালুতে চুমু খেয়ে আড়ষ্টতা কাটানোর প্র্যাকটিস করতাম। রীতিমতো চুমু খাওয়ার মহড়া দিয়েছিলাম!’