যে ১০ গানের জন্য কেকে'কে মনে রাখবে মানুষ

বলিউডের সঙ্গীতশিল্পী কেকে
ছবি : টুইটার

৫৪ বছর বয়সে পৃথিবীর ভ্রমণ শেষ হয়েছে ভারতের অন্যতম জনপ্রিয় গায়ক কৃষ্ণকুমার কুন্নাথ ওরফে কেকে। মালয়ালি মা-বাবার ঘরে দিল্লিতে জন্ম কেকের। বেড়ে ওঠা ও পড়াশোনা নয়াদিল্লিতে। জীবনের শেষ কনসার্ট করেছেন কলকার নজরুল মঞ্চে। তার আগে তিনি শ্রোতাদের উপহার দিয়ে গেছেন অসাধারণ সব গান। নব্বইয়ের দশকে পেশাদার গানের জগতে পথচলা শুরু করা এই শিল্পী কয়েক প্রজন্মের শ্রোতাদের তাঁর কণ্ঠের জাদুতে মাতিয়ে রেখেছেন।

ঢাকায় ২০১৫ সালের একটি কনসার্টে মঞ্চ মাতিয়েছিলেন ভারতের জনপ্রিয় গায়ক কৃষ্ণ কুমার কুন্নাথ (কেকে)
ছবি: জাহিদুল করিম

বলিউডের প্লেব্যাকের আগে সাড়ে তিন হাজার জিঙ্গেলে কণ্ঠ দিয়েছেন। ১৯৯৯ সালে ক্রিকেট বিশ্বকাপের সময় ভারতীয় ক্রিকেট দলের জন্য ‘জোশ অব ইন্ডিয়া’ গেয়েছেন তিনি।

জিৎ গাঙ্গুলি, প্রীতম চক্রবর্তী, রাজেশ রোশন, সন্দেশ শান্দিলিয়া, বিশাল শেখর, ইসমাইল দরবার, নাদিম-শ্রাবণ, সাজিদ-ওয়াজিদ, শান্তনু মৈত্রের মতো জনপ্রিয় ও গুণী সংগীত পরিচালকদের সুরে গেয়েছেন কেকে। হিন্দির পাশাপাশি তামিল, তেলেগু, কন্নড়, মালয়ালম ও মারাঠি ছবিতেও গেয়েছেন তিনি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম কেকের গাওয়া অসংখ্য জনপ্রিয় গান থেকে সেরা ১০টি গানের তালিকা তৈরি করেছে। যে ১০ গানের জন্য কেকে'কে মনে রাখবে মানুষ।

১. ‘প্যায়ার এক পাল’

২. ‘তাড়াপ তাড়াপ’

৩. ‘জিন্দেগি দো পাল কি’
ছবি: ‘কাইটস’, সংগীত পরিচালক প্রীতম।’
৪. ‘তু হি মেরি সাব হ্যায়’
ছবি: ‘গ্যাংস্টার’, সংগীত পরিচালক প্রীতম।
৫. ‘দিল কিঁউ ইয়ে মেরা’
ছবি: ‘কাইটাস’, সংগীত পরিচালক রাজেশ রোশান।
৬. ‘কেয়া মুঝে প্যায়ার হ্যায়’
ছবি: ‘ও লামহে’, সংগীত পরিচালত প্রীতম।
৭. ‘খোদা জানে’
ছবি: ‘বাচনা অ্যা হাসিনো’, সংগীত পরিচালক বিশাল-শেখর।
৮. ‘আঁখো মে তেরি’
ছবি: ‘ওম শান্তি ওম’, সংগীত পরিচালক বিশাল-শেখর।
৯. ‘তু আশিকি’, ছবি ‘ঝংকার বিটস’
সংগীত পরিচালক বিশাল-শেখর।
১০. ‘তু জো মিলা’
ছবি : ‘বজরঙ্গি ভাইজান’, সংগীত পরিচালক প্রীতম।